তাঁদের নিজেদের বিবাহ অভিযানের গল্প না থাকলেও আবার বিবাহ অভিযান নিয়ে হাজির হয়েছেন। ইন্ডাস্ট্রিতে আধা বিবাহিত হিসেবে পরিচিত অঙ্কুশ এবং রুদ্রনীলের দুর দুর পর্যন্ত বিয়ের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। খোদ রাজ চক্রবর্তী দায়িত্ব নিয়েও বিয়ে দিতে পারলেন না তাঁর। কিন্তু রাজনীতির মঞ্চে বেশ সক্রিয় রুদ্রনীল। এক্ষেত্রে আবার বেশ কিছুটা পিছিয়ে অঙ্কুশ! কিন্তু দুটোর মধ্যে পার্থক্য করেই বললেন….
অঙ্কুশ এবং রুদ্রর কেমিস্ট্রি সে যেন দেখার মত। তবে, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার সামনে অকপটে জানালেন, রাজনীতির মঞ্চ বিয়ের থেকে অনেক সোজা। দীর্ঘদিন ধরে ঐন্দ্রিলার সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন অঙ্কুশ। রুদ্রনীল যদিও বা এই খাতে পড়েন নি কোনোদিন। তবে অভিজ্ঞতা থেকেই রুদ্রনীল বললেন…
“আমার যে বন্ধুরা বিয়ে করেছে বা চারপাশে যারা রয়েছে তাঁদের দেখেই বলছি, রাজনীতির মঞ্চ অনেক সোজা। বিয়ের ছাদনাতলা! ওরে বাবারে…সেখানে একবার যদি সরকার গঠন হয়ে যায় খুব বিপদ। খুব মুশকিল, সে ছেড়ে আর বেরিয়ে আসা যায় না। রাজনীতির ক্ষেত্রে তোমার পোষাচ্ছে না, তুমি বেরিয়ে যেতে পারো বা পাল্টি খেতে পারো। হাত জোড় করে বলে দিলে আমি আজ থেকে শুধু সমাজসেবা করব। কিন্তু বিয়েতে, ওরে বাবা! সে মাথার ওপর চাদর ধরে, আগুনে খই ছড়াচ্ছে .. এক ভয়ঙ্কর বিষয়, সাংঘাতিক দায়িত্ব!”
রুদ্র সক্রিয় রাজনীতি করলেও, অঙ্কুশের এই প্রসঙ্গে খুব একটা জ্ঞান নেই। কিন্তু বেশকিছু সময় আকাশ পাতাল ভেবেই তিনি বলে বসলেন, “আমার মন বলছে রাজনীতিই সহজ হবে। বিয়ে টা তো! আমার তো রাজনীতি প্রসঙ্গে এতো জ্ঞান নেই, তাও মন বলছে এটাই হবে।”
উল্লেখ্য, এবার আরও বড় সমস্যা নিয়ে হাজির তিন বন্ধু। রুদ্র নিজেই রূপদান করেছেন প্রতিটা চরিত্রকে। এবার গণশা নিজেও রয়েছেন তাঁদের দলে। ফলেই এক বিরাট কার্যক্রম। কিন্তু, তাঁদের বিয়ে কবে হচ্ছে? সে প্রসঙ্গে আজও ঢাক ঢাক গুড়গুড়।