Prateik Babbar-Raj Babbar: ভ্যালেন্টাইনস ডে-র দিন বঙ্গতনয়া প্রিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন। দীর্ঘ পাঁচ বছর সম্পর্কে থাকার পর বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন। পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধবদের নিয়েই নতুন জীবনে পা রেখেছেন প্রতীক বব্বর ও প্রিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। বিয়ের পর একসঙ্গে সেলেব পাপারাৎজ্জিদের নবদম্পতি মিষ্টি বিতরণও করেছেন। কিন্তু, ছেলের বিয়েতে বাবা-মা-ভাই-বোন অনুপস্থিত! তাঁরা নিমন্ত্রিতই নন! এমন গুঞ্জনেই সরব সোশ্যাল মিডিয়া।
পরিবারের আশীর্বাদ ছাড়া কী ভাবে বিয়ে করলেন প্রতীক বব্বর? পরিবারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে প্রতীকের? চর্চার মাঝে মুখ খুললেন নববধূ প্রিয়া। বিয়ের পর হিন্দুস্থান টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রিয়া বলেন, ' প্রত্যেকে আমাদের জীবনে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার আমাদের সঙ্গেইন ছিল। আমাদের বিয়ের দিন পরিবরের এমন কোনও সদস্য নেই যিনি উপস্থিত ছিলেন না। আমি বুঝতে পারছি না এমন গুজব কেন ছাড়াল যে পরিবারের সদস্যদের ছাড়াই আমরা নতুন জীবন শুরু করলাম। আমার বাবা-মা ছিলেন। ওঁর আন্টি মানে যিনি ওকে মানুষ করেছেন। পরিবারের প্রতিটি মানুষ আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।'
কিন্তু, প্রতীকের ভাই দাবি করেছিলেন, 'আমরা বিয়েতে নিমন্ত্রিত নই। বব্বর পরিবার এই বিয়েতে ব্রাত্য। তবে আমরা এখনও ওকে নিজের বলেই মান্যতা দিই। বুঝতে পারছি না কেন এমনটা হল। মনে হচ্ছে কেউ ওঁর ব্রেন ওয়াশ করেছে। ও তো ওঁর পরিবারের কারও সঙ্গেই যোগাযোগ করছে না। কাউকে ফোন পর্যন্ত করে না।'
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে প্রতীকের সৎ ভাই আরিয়া বব্বর বলেন, 'পরিবার হিসেবে আমরা হয়ত ওঁর কাছে গুরুত্বহীন। আমার মা, বোন এমনকী আমিও বাদ। আমরা হয়ত ওঁকে পরিবার হয়ে উঠতে পারিনি। কিন্তু, কখনও আমরা সৎ মা-ভাই-বোনের মতো ব্যবহার করিনি। হয়ত আমাদের কোনও ভুল হয়েছে তাই নিমন্ত্রণ কেরনি। কিন্তু, বাবা? উনি খুব দুঃখ পেয়েছেন। এটা করে ওঁর মা স্মিতা পাটিলজিকেও অজান্তে কষ্ট দিল।'
/indian-express-bangla/media/post_attachments/16d0a53f-996.jpg)
রাজ বব্বর ও স্মিতা পাটিলের ছেলে প্রতীক বব্বর। সন্তানের জন্মের সময়ই মারা যান তিনি। আরিয়া বব্বর মজা করে বলেন, 'আমার বাবার দুটো বিয়ে। প্রতীকের দ্বিতীয় বিয়ে। এমনকী আমার পোষ্যরও দুটি প্রেমিকা আছে। '
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us/indian-express-bangla/media/media_files/2025/02/17/Bpk4p9J4CPPOOdEFiv9A.jpg)