ছেলে যত বড় হচ্ছে, রাজ তত তাঁকে নিয়মের মধ্যে বেঁধে দিচ্ছেন। ইউভান এবার মাঠ ছেড়ে জলে প্রশিক্ষণ নিতে ব্যস্ত। আর তাঁকে সঙ্গ দিলেন বড় দিদি। রাজ নিজেই দেখালেন সেসব।
ছোট থেকেই ইউভানকে ফুটবল খেলতে দেখা যেত। মাঝেমধ্যে সাইকেলিং এবং সারা ঘরে নানা কান্ড করে বেড়াতো সে। আর এবার সোজা জলে। সাঁতার কাটতে দেখা গেল তাঁকে। সোসাইটির নিচের সুইমিং পুলেই দিদির সঙ্গে তাঁকে মজা করতে দেখা গেল।
মাঝেমধ্যে আবার ভয়ও পেল সে। কিন্তু তাতে কী? দিদি তো সঙ্গে রয়েছে। কোলে করেই ভাইকে জলের এদিক থেকে ওদিক ঘোরাতে দেখা গেল তাঁকে। সেই একরত্তি মাঝেসাঝে জলে খাবি খেলেও দিব্যি আনন্দ করল নিজের মতো করে।
ইউভানকে কী পরামর্শ দিল তাঁর দিদি?
পা নিয়ে বেজায় মুশকিলে পড়েছিল সেই একরত্তি। তাই তো দিদি তাঁকে এও বলল, পা টা উপরে প্লাক করতে হবে তো। ভয় পাস না, আমি আছি তো। এখানেই শেষ না। বরং, একটু বেশি জলে হাবুডুবু খেতে শুরু করলেই দিদি সামলে নিল তাঁকে। এও বলল, মুখটা বন্ধ রাখো, তাহলে জল ঢুকবে না।
উল্লেখ্য, ছোট বোনের দায়িত্ব এখন ইউভানের কাঁধে। রাজ এবং শুভশ্রীর মেয়ে ইয়ালিনি আসার পর থেকেই ইউভানের কাজ আরও বেড়েছে। এমনকি বাবলির শুটিংয়ে যখন ব্যস্ত রাজ এবং শুভশ্রী তখন ছেলেই সবটা সামলে ছিলেন।