রেড রোডে কার্নিভাল মানেই নানা আলোচনা এবং বেশ কিছু সমালোচনা। আজকের অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছেন অনেকেই। ডোনা গাঙ্গুলির নাচ দিয়েই শুরু হল আজকের উৎসব। হাজির ছিলেন টলিপাড়ার অনেক তারকারাই। টিভি থেকে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই হাজির হয়েছেন। এছাড়াও দেখা যাচ্ছে তারকা বিধায়ক এবং তারকা সাংসদ-দের।
তবে, গতবছরের দ্রোহের কার্নিভাল এই দিনে ভোলার নয়। আর জি করের ঘটনার প্রতিবাদে সেদিন রেড রোডের ওপর প্রান্তে জ্বলেছিল আগুন। টলিপাড়ার অনেকেই সামিল হয়েছিলেন সেদিনের দ্রোহের কার্নিভালে। কিন্তু, আর জি করের বিচার আজও অধরা। তবে মা দুর্গা বছর ঘুরে আবারও এসেছেন। কার্নিভালে আমন্ত্রণ পেলেন? মানসী সিনহার কাছে এই প্রশ্ন গেলে তিনি প্রথমেই হাসলেন। তাঁকে বলতে শোনা গেল, না! আমি আমন্ত্রণ পাইনি। আর পেলেও যেতাম না। এর থেকে ভাল, উনি আমায় ডাকে না। কারণ, না গেলে আবার উনি অপমানিত বোধ করতেন। সেটা ভাল দেখায় না।"
কিন্তু দ্রোহের কার্নিভাল যদি আজকে হত, তাহলে তিনি যেতেন? অভিনেত্রীর কথায়, আবার কেন, যতবার হত, ততবার যাব। ওটা প্রয়োজনের কার্নিভাল। পুজোর কার্নিভাল-টা আদৌ প্রয়োজন আছে কি? যেটা একটাই ভাল বিষয়, সেটা হল, যারা বয়স্ক মানুষ আছেন তাঁরা এক জায়গায় বসে ঠাকুর দেখতে পারেন। কিন্তু, এতটাও সেটা প্রয়োজনীয় না। এখানেই থামলেন না মানসী। এই যে নাচগান এবং সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে যা যা কাণ্ড হয়, তা আদৌ মা দুর্গার জন্য কিনা, সেটাই সন্দেহ আছে তাঁর।
মানসীর কথায়, "লোকে নাচ গান করছেন, সব ঠিক আছে। কিন্তু এই যে উনার সামনে গিয়ে সবাই আরতি করে। উনার দিকে তাকিয়ে নাচটা উৎসর্গ করে, ওটা তো অস্বস্তি। সেটা তো মা দুর্গাকে উৎসর্গ করা হচ্ছে না, সেটা যেন উনাকে উৎসর্গ করার মতো। এই আরতি-নিবেদন এটা যেন ভয়ঙ্কর।"
প্রসঙ্গে একদিকে যখন রাজ্যের এক রোডে আনন্দের কার্নিভাল চলছে, ঠিক তেমন উত্তরবঙ্গ ধসে প্রায় শেষ। সেখানে ট্রেন যাত্রা বিপন্ন। মৃত্যুমিছিলে মন থেকে ভারাক্রান্ত প্রধানমন্ত্রী। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন পাশে থাকার।
Puja Carnival-Manasi Sinha Exclusive: 'দ্রোহের কার্নিভাল' প্রয়োজনীয়, মানসী সিনহার তির্যক মন্তব্য, 'এটা মা দুর্গার জন্য, না অন্য কারও জন্য?'
তবে, গতবছরের দ্রোহের কার্নিভাল এই দিনে ভোলার নয়। আর জি করের ঘটনার প্রতিবাদে সেদিন রেড রোডের ওপর প্রান্তে জ্বলেছিল আগুন। টলিপাড়ার অনেকেই সামিল হয়েছিলেন সেদিনের দ্রোহের কার্নিভালে। কিন্তু, আর জি করের বিচার আজও অধরা।
তবে, গতবছরের দ্রোহের কার্নিভাল এই দিনে ভোলার নয়। আর জি করের ঘটনার প্রতিবাদে সেদিন রেড রোডের ওপর প্রান্তে জ্বলেছিল আগুন। টলিপাড়ার অনেকেই সামিল হয়েছিলেন সেদিনের দ্রোহের কার্নিভালে। কিন্তু, আর জি করের বিচার আজও অধরা।
যা বললেন মানসী...
রেড রোডে কার্নিভাল মানেই নানা আলোচনা এবং বেশ কিছু সমালোচনা। আজকের অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছেন অনেকেই। ডোনা গাঙ্গুলির নাচ দিয়েই শুরু হল আজকের উৎসব। হাজির ছিলেন টলিপাড়ার অনেক তারকারাই। টিভি থেকে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই হাজির হয়েছেন। এছাড়াও দেখা যাচ্ছে তারকা বিধায়ক এবং তারকা সাংসদ-দের।
তবে, গতবছরের দ্রোহের কার্নিভাল এই দিনে ভোলার নয়। আর জি করের ঘটনার প্রতিবাদে সেদিন রেড রোডের ওপর প্রান্তে জ্বলেছিল আগুন। টলিপাড়ার অনেকেই সামিল হয়েছিলেন সেদিনের দ্রোহের কার্নিভালে। কিন্তু, আর জি করের বিচার আজও অধরা। তবে মা দুর্গা বছর ঘুরে আবারও এসেছেন। কার্নিভালে আমন্ত্রণ পেলেন? মানসী সিনহার কাছে এই প্রশ্ন গেলে তিনি প্রথমেই হাসলেন। তাঁকে বলতে শোনা গেল, না! আমি আমন্ত্রণ পাইনি। আর পেলেও যেতাম না। এর থেকে ভাল, উনি আমায় ডাকে না। কারণ, না গেলে আবার উনি অপমানিত বোধ করতেন। সেটা ভাল দেখায় না।"
কিন্তু দ্রোহের কার্নিভাল যদি আজকে হত, তাহলে তিনি যেতেন? অভিনেত্রীর কথায়, আবার কেন, যতবার হত, ততবার যাব। ওটা প্রয়োজনের কার্নিভাল। পুজোর কার্নিভাল-টা আদৌ প্রয়োজন আছে কি? যেটা একটাই ভাল বিষয়, সেটা হল, যারা বয়স্ক মানুষ আছেন তাঁরা এক জায়গায় বসে ঠাকুর দেখতে পারেন। কিন্তু, এতটাও সেটা প্রয়োজনীয় না। এখানেই থামলেন না মানসী। এই যে নাচগান এবং সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে যা যা কাণ্ড হয়, তা আদৌ মা দুর্গার জন্য কিনা, সেটাই সন্দেহ আছে তাঁর।
মানসীর কথায়, "লোকে নাচ গান করছেন, সব ঠিক আছে। কিন্তু এই যে উনার সামনে গিয়ে সবাই আরতি করে। উনার দিকে তাকিয়ে নাচটা উৎসর্গ করে, ওটা তো অস্বস্তি। সেটা তো মা দুর্গাকে উৎসর্গ করা হচ্ছে না, সেটা যেন উনাকে উৎসর্গ করার মতো। এই আরতি-নিবেদন এটা যেন ভয়ঙ্কর।"
প্রসঙ্গে একদিকে যখন রাজ্যের এক রোডে আনন্দের কার্নিভাল চলছে, ঠিক তেমন উত্তরবঙ্গ ধসে প্রায় শেষ। সেখানে ট্রেন যাত্রা বিপন্ন। মৃত্যুমিছিলে মন থেকে ভারাক্রান্ত প্রধানমন্ত্রী। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন পাশে থাকার।