/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/08/srijit.jpg)
ভয়ঙ্কর কাণ্ডে সরব পরিচালকরা...
নারী নিরাপত্তা নেই এদেশে। স্বাধীনতার ৭৭ বছর পরেও মেয়েদের স্বাধীনতা রয়ে গিয়েছে তলানিতে। কতটা পরিস্থিতি খারাপ হলে, মেয়েদের রাস্তায় নেমে রাত দখল করে নিজের উপস্থিতি জানান দিতে হয়? প্রশ্ন উঠছে নানান।
এর আগেও আরজিকরে, নানা ঘটনা ঘটেছে। বহুবার উঠে এসেছে আত্মহত্যার অভিযোগ। কিন্তু আদৌ সেটি আত্মহত্যা? আজ যখন তাঁদের প্রাক্তন প্রিন্সিপ্যালকে নিয়ে এত অভিযোগ উঠেছে, তাঁর অতীতের শিউরে ওঠা কর্মকাণ্ডকে নিয়ে ধিক্কার জানাচ্ছে গোটা বাংলা, তখন পুরোনো সব কান্ড মনে করেই প্রশ্ন তুলছেন জনগণ।
তিনি যখন আরজিকরের প্রিন্সিপ্যাল ছিলেন, তখন নানা কুরুচিকর ঘটনা ঘটেছে। সেই সব ঘটনার মধ্যে, ২০২০ সালের মে মাসে, জুনিয়র ডাক্তার পৌলমীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার। ২০২২ সালে রোগী পঞ্চানন হালদারের মৃত্যু। ২০২৩ সালে, ইন্টার্ন শুভ্রজ্যোতির মৃত্যু...প্রশ্ন উঠছে, এগুলো কি তবে শুধুই আত্মহত্যা? পরিচালক, প্রতিম গুপ্ত নিয়েই আওয়াজ তুলেছেন। তার কথায়...
"এগুলি আদৌ আত্মহত্যা তো? পৃথিবীর সব জায়গা ছেড়ে কেন আরজি করে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে? কেন এগুলো তখনই ঘটেছিল যখন সন্দীপ ঘোষ প্রিন্সিপাল ছিলেন? এই ভিকটিমগুলো কী এমন জেনে গিয়েছিল, যেটা ওদের জানার কথা ছিল না?" প্রতীমের পাশাপাশি এই বিষয়ে আওয়াজ তুলেছিলেন সৃজিত মুখোপাধ্যায় নিজেও।
উল্লেখ্য, তারকারা অনেকেই নেমে এসেছেন প্রতিবাদে। থিয়েটার মঞ্চ থেকে টেকনিশিয়ান স্টুডিওতে প্রতিবাদের সুর। শ্রীলেখা মিত্র থেকে স্বস্তিকা, এমনকি গতকাল মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে পা মিলিয়েছেন সাংসদ অভিনেত্রী রচনা বন্দোপাধ্যায় থেকে সায়নী ঘোষ, এবং জুন মালিয়ারা।