Riddhi Sen Exclusive: ভাসছে উত্তরবঙ্গ, কার্নিভাল বিতর্কে ঋদ্ধি সেনের যুক্তি, 'উৎসব পিছিয়ে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হত'

তবে, আজ দেখা গিয়েছে টলিপাড়ার তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। যেখানে লেখা তাঁরা উত্তরবঙ্গের মানুষদের পাশে আছেন। এবং সবরকম সাহায্যের জন্য তাঁদের উপস্থিতির কথা জানানো হয়েছে...

তবে, আজ দেখা গিয়েছে টলিপাড়ার তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। যেখানে লেখা তাঁরা উত্তরবঙ্গের মানুষদের পাশে আছেন। এবং সবরকম সাহায্যের জন্য তাঁদের উপস্থিতির কথা জানানো হয়েছে...

author-image
Anurupa Chakraborty
আপডেট করা হয়েছে
New Update
riddhi

আর কী কী বললেন ঋদ্ধি?

বন্যা হোক বা যা কিছু - উৎসবে ফেরা মাস্ট। কটাক্ষ করে ঠিক এমনটাই বলেছেন ঋদ্ধি। তিনি সমাজ মাধ্যমে বেশ সক্রিয়। চোখের সামনে যা ভুল কিছু দেখেন, তাই নিজের উচিত শব্দের মাধ্যমে সকলের সামনে আনেন। শেষ কিছুদিন ধরেই পুজো কার্নিভাল এবং সেখানে তারকাদের উপস্থিতি নিয়েই নানা প্রশ্ন উঠেছে।

Advertisment

তবে, আজ দেখা গিয়েছে টলিপাড়ার তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। যেখানে লেখা তাঁরা উত্তরবঙ্গের মানুষদের পাশে আছেন। এবং সবরকম সাহায্যের জন্য তাঁদের উপস্থিতির কথা জানানো হয়েছে। এছাড়াও, খেয়াল করলে দেখা যাবে সাধারণ মানুষের যদি ইচ্ছে হয়, তবে তাঁরাও যে যোগ দিতে পারেন, এমনটাও বলা হয়েছে। ওদিকে, গতকাল ঋদ্ধি সেন লিখেছিলেন...

বন্যা হোক বা ধর্ষণ,সবই চক্রান্তই ধরুন। শবের হয় না ভোট, “তাই উৎসবেই ফিরুন”। গতকাল মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, সম্পূর্ণটাই ম্যান মেড, তাহলে কি সেটাই চক্রান্ত? এই প্রসঙ্গে ঋদ্ধির সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা। কী বলছেন তিনি?

Advertisment

কার্নিভালের মঞ্চে থাকেন না কেন?

কারণ, রাজ্য সরকারের কোনোদিন কোনও অনুষ্ঠানে আমি যুক্ত থাকি নি। সেই জন্য। এমনকি আমার বাবাও কার্নিভালে কোনোদিন যাননি।

উত্তরবঙ্গে ভয়াবহতা, তারকারা কার্নিভালে- আপনার বক্তব্য?

আমার তারকা হিসেবে নয়, সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার এটা মনে হয়েছে। এটার জন্য কিন্তু সামাজিক কোনও ট্যাগ লাগে না। যেকোনও সচেতন নাগরিকের এটাই মনে হওয়া উচিত। একই রাজ্যে সকলে বাস করেন। সুস্থবুদ্ধিতে এটাই ভাবা উচিত যে কটা দিন উৎসব থেকে দূরে থাকি। যেখানে এত কিছু ধ্বংস হয়ে গেল। যদি সেটা প্রি শিডিউল হয়, তাহলে কিছুদিন পিছিয়ে দেওয়া সম্ভব। সেখানে আরও অনেক মানুষের উপস্থিতি যেখানে আবশ্যক, এটা পিছিয়ে দিল ক্ষতি হত না।

মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন টলিপাড়ার তাবড় অভিনেতারা, বাংলার মানুষ যে মজার ছলেই জানিয়ে দিচ্ছেন বাংলা ছবির পাশে দাঁড়াবেন না আর...

না! আমার মনে হয় দর্শকের মুখ ফিরিয়ে নেওয়াটা তখনই হবে যদি কাজের গুণগত মানে বদল আসে। নাহলে, এমন একটা স্টান্টের সঙ্গে যদি মানুষ একাজ করেন তবে সেটা খুব সরলীকৃত ঘটনা। আজ যদি ইন্ডাস্ট্রির তরফে বলা হত ঐদিন অনুষ্ঠান না করে পরে করতে তাহলে একটা চেতনাসুলভ কাজ হত। তবে, ব্যক্তিগত কাজের সঙ্গে এগুলো ম্যাটার করে না। ছবি খারাপ হলে দর্শক বিধান দেবেন। আমি ব্যক্তি হিসেবে কী, কাজের বিষয়ে দর্শক যার পাশে বা ছবির পাশে দাঁড়িয়েছেন- সেটা গুণের দিকে তাকিয়েই।

riddhi sen Entertainment News Today north bengal