মহানায়ক সম্মান প্রাপ্ত শিল্পীদের মধ্যে এবার রয়েছেন রুক্মিণী মৈত্র, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় থেকে শুভাশীষ মুখোপাধ্যায় এবং নচিকেতা চক্রবর্তী অনেকেই। ৪০ বছর ধরে, বিনোদনের অবদানের জন্য প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় পুরস্কার পান।
Advertisment
দীর্ঘ অনেকবছর ধরে এই পুরস্কার পেয়ে এসেছেন অনেকেই। দেব থেকে শুরু করে শ্রাবন্তী, শুভশ্রী সোহম বাদ পড়েননি কেউই। বরং বুম্বার হাতে এই পুরস্কার এল অনেক দেরিতে। এই পুরস্কার নিয়ে আগে যখন কটাক্ষ এবং টিটকিরি মারা হত, কেউ কেউ তো কটাক্ষ করে এমনও বলতেন, মহানায়কের অভিনয়ের ধারেকাছে নয় যারা তারাও আরও পুরস্কার পান।
কিন্তু এই প্রসঙ্গে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে গৌরব জানিয়েছিলেন, এই পুরস্কার নিয়ে তাঁর কোনোদিন কোনও আপত্তি নেই। কারণ, মহানায়কের সম্মানে দেওয়া হয় এই পুরস্কার, তাঁকে নিয়ে তুলনার কোনও প্রশ্নই নেই। তবে, এবার ঋত্বিক চট্টোপাধ্যায় মজা করে যা লিখলেন, তাতে হাসি ছাড়া উপায় নেই।
মহানায়কের স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে শহরের কোণায় কোণায়। মেট্রো স্টেশন তো বটেই, কিন্তু প্রতিটা বাঙালির মনের মধ্যে উত্তম বাস করে। হিরোর প্রথম সংজ্ঞা তিনিই জানিয়েছিলেন। আর ঋত্বিক মহানায়ক সম্মানের মজা করেই লিখলেন...
"একটা লোককে বাজারের চা দোকানে বলতে শুনলাম- "মহানয়ক একটা প্রাইজ কিন্তু মহানায়ক উত্তম কুমার একটা মেট্রো স্টেশন এবং উত্তম কুমার বাংলার একটা বেস্ট হিরো।" তখনই পান দোকানের রেডিওতে গান বেজে উঠলো তেরা ধেয়ান কিধার হ্যায় তেরা হিরো ইধার হ্যায় ... ইত্যদি..."
এদিকে, তাঁর এই পোস্টের মজা করে কেউ বললেন, এসব পোস্ট করেন বলেই একদিন মদন মিত্র অবধি ‘মহানায়ক’ পুরস্কার পেয়ে যাবেন, আপনি পাবেন না৷ এমনিতেও এই প্রাইজ আপনাকে ডিজার্ভ করে না৷ আবার কেউ বললেন, "উনি নিজে কেনো এখনো মহানায়ক পেলেন না খুব ভাবায় আমাকে।"