মেয়ের জন্য বাঁচতে চেয়েছিলেন সতীশ কৌশিক। মাত্র ৬৬ বছর বয়সে জীবনাবসান। আগের দিন হোলি উপলক্ষে এত আনন্দ করলেন, কিন্তু রাত গড়াতে না গড়াতেই খারাপ খবর। সকালের সূর্যদোয় দেখলেন না আর।
খবর পেতেই ছুটে গিয়েছিলেন পরিচালক-চিত্রনাট্যকার রুমি জাফ্রে। এদিন, নিজের বন্ধুর কথা মনে করতেই হাজারো স্মৃতি ভেসে এল তাঁর। বললেন, “সতীশ সবসময় চাইতেন মেয়ের জন্য বাঁচতে। মেয়েকে নিজের পায় দাঁড় করানোর কোথাও বলতেন তিনি। মেয়ে ভন্সিকার জন্য সবসময় চিন্তা করতেন। আমরা তো ভাবতেই পারছি না যে সতীশ নেই আর!”
কিছুদিন আগেও অনুপমের জন্মদিনেও এক হয়েছিলেন সকলে। সেদিনও যেন সবকিছু ঠিক ছিল। প্ল্যানিং ছিল অনেককিছু করতে হবে। কিন্তু সবকিছুই যেন অধরা থেকে গেল। কোনও আশাই পূর্ণ হল না। সতীশ স্পঙ্গে থাকলে সবকিছুই যেন উত্তেজনাপূর্ণ থাকত। এখন সবকিছুই মিস করবেন। মিস্টার ইন্ডিয়ার সেটে প্রথম দেখা, তারপর থেকেই এক অটুট বন্ধুত্ব। থমকে গেল ত্রিশ বছরের বন্ধুত্ত্ব।
উল্লেখ্য, গতকাল সকাল হতেই আসে দুঃসংবাদ। না ফেরার দেশে সতীশ। আর সেই নিয়েই শোক গোটা বলিউডে। শেষযাত্রায় হাজির হয়েছিলেন অনেকেই। সঙ্গে গিয়েছিলেন অনুপম। তবে, দেখা মেলেনি আরেক বন্ধু অনিল কাপুরের।