অভিনয়ের সঙ্গে রাজনীতির গভীর যোগ। যদিও, অনেক তারকাই একথা বলেন, যে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন তাঁরা। কেউ কেউ আবার অভিনেতা অভিনেত্রী হওয়ার পরেও সমানতালে, আগের মতই কাজ করে চলেছেন। কিন্তু সায়নী ঘোষ...
Advertisment
শুরুর দিকে অথবা কিছু বছর আগে, সায়নীর পোশাক কিংবা সাহসী চরিত্রের আলোচনা সমালোচনা হলেও এখন তিনি একদম অন্যধরনের চরিত্র বেছে নিতেই ভালবাসেন। সহজে খোলামেলা পোশাকে তাঁকে দেখা যায় না। সে সিনেমার পর্দা হোক অথবা বাস্তবের জীবনে। এমনকি আবার প্রলয়ের ট্রেলার লঞ্চের দিন হাজির হয়েছিলেন, একদম সাদামাটা পোশাকে। উচুঁ করে বাঁধা চুল, হালকা গোলাপি সাদা সালোয়ার কামিজে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
এত পরিবর্তন কি শুধুই রাজনীতির মঞ্চেও তিনি সক্রিয় এই কারণেই? সেদিন, আবার প্রলয়ের সাংবাদিক বৈঠকেও একদম সাদামাটা তিনি। না ছিল মেকাপ, না ছিল অতিরিক্ত কিছু। রাজনীতিবিদ হিসেবে সায়নীর অনেক ভক্তই রয়েছে। সেইকারণেই আজকাল নিজের পোশাক আশাকের ওপর ভীষন নজর রাখেন তিনি। যেমন..?
আবার প্রলয়ের দিন, এক সংবাদমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, টাইট জামা বা গাউন পরে যদি তিনি হাজির হন তবে অনেকেরই তাঁকে গ্রহণ করতে অসুবিধা হবে। গ্ল্যামারের প্রতি ভালবাসা নেই। বিশেষ করে, এখানে যে চরিত্রটি তিনি করছেন গ্রামের একজন মেয়ে, একজন চিকিৎসক। সেখানে উগ্র মেকআপের প্রয়োজন নেই বলেই তিনি মনে করেন।
উল্টোদিকে, সেদিন উপস্থিত ছিলেন কৌশানি নিজেও। পুরোপুরি গ্ল্যামারাস অবতারে তিনি ধরা দিলেন। এমনকি নুসরত থেকে মিমি বেশিরভাগ সময়ে তাঁরাও নিজেদের। হয়নি এমনকি ফ্যাশনের জন্য নানা কথা শোনেন। কেউ কেউ আওয়াজ তোলেন এই বলেও, রাজনীতির সঙ্গে সঙ্গে বিনোদনের সঙ্গেও তাঁরা জড়িয়ে রয়েছেন। তাই ফ্যাশনের ছোঁয়া থাকা খুব স্বাভাবিক।