সায়নী ঘোষকে কিছুদিন আগেই তলব করে ED। হাজিরা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সম্পূর্ন সহযোগিতা করেছেন এও জানিয়েছিলেন। অনেকেই অভিযোগ তুলেছেন, তাঁর বাবার অনুপ্রেরণাতেই নাকি সব করেছেন তিনি। বছর কয়েক আগে দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে এসেছিলেন সেখানেই বাবার প্রসঙ্গে নানা কথা বলেন তিনি।
চোখে চশমা, সোনার গয়না পড়েই হাজির হয়েছিলেন সায়নীর বাবা। সারাদিন নাকি চশমা পরেই থাকেন তিনি। সায়নী নিজের বাবাকে সেদিন যাদবপুরের ডন বলে উল্লেখ করেন সায়নী। আর এইকথা শুনেই চমকে ওঠেন রচনা নিজেও। সায়নী ঘোষের বাবা, তিনি নাকি ডন! আঁতকে ওঠার মত পরিস্থিতি। সেদিন সায়নী বলেন...
আরও পড়ুন < ‘আবছা থাকাই শ্রেয়…’, জিতুর সঙ্গে দাম্পত্য কলহ! চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলেন অভিনেত্রী? >
"রণে বনে জলে জঙ্গলে যেখানেই প্রয়োজন পড়বে, সেখান থেকে যাদবপুরে এসে বলবেন যে আমায় সনত ঘোষ ডেকেছে। কিন্তু, যাদবপুরের বাইরে এই পরিষেবা চালু নেই।" একথা শুনেই রচনার আক্ষেপ যে গোটা কলকাতায় যদি এমন কিছু পরিষেবা থাকত তবে তিনিও নিতে পারতেন এই সুবিধা। কী এমন করেন সায়নীর বাবা?
আরও পড়ুন < নাকে চোট পাওয়ার পরও…মুম্বই ফিরে সকলকে চমকে দিলেন শাহরুখ! >
প্রকাশ্যেই তিনি জানান, যে রিয়েল এস্টেট এর ব্যবসা করেন তিনি। তাঁর একডাকে সবাই হাজির হন যাদবপুরে। সায়নী বাবাকে নিয়ে বেশ গর্বিত। এমনকি এও জানিয়েছিলেন, বাবাকে পাহারা দেওয়াই কাজ। সারা করোনাও বাবাকে পাহারা দিয়েই কাটিয়েছিলেন।