scorecardresearch

সুশান্ত-অঙ্কিতার সম্পর্ক নিয়ে একটা কথাও বলেননি মুম্বইয়ের চিকিৎসক

সুশান্তের চিকিৎসক নিজে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন, রোগীর গোপন তথ্য প্রকাশ্যে আনার মতো কোনও অনৈতিক কাজ তিনি করেননি।

সুশান্ত-অঙ্কিতার সম্পর্ক নিয়ে একটা কথাও বলেননি মুম্বইয়ের চিকিৎসক

সুশান্ত সিং রাজপুতের ব্যক্তিজীবন নিয়ে চর্চা এখনও জারি রয়েছে। সত্যি বলতে কী ৩৪ বছরের অভিনেতার আত্মহত্যার পর কেটে গিয়েছে আট দিন। অথচ তার পর থেকেই প্রয়াত অভিনেতার পেশাগত জীবনের চেয়ে অনেক বেশি আলোচনা হয়েছে তাঁর ব্যক্তি জীবন, প্রেম, বিচ্ছেদ, মনো মালিন্য নিয়ে।

সম্প্রতি একাধিক সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছিল সুশান্ত সিং রাজপুতের চিকিৎসক পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের মুখে জানিয়েছেন প্রাক্তন প্রেমিকা অঙ্কিতা লোখান্ডের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে আক্ষেপ ছিল সুশান্তের। সেই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়া, খবরের কাগজ, টেলিভিশনে হইচই, লেখালিখি কম হয়নি। শেষমেশ চিকিৎসক নিজে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন, রোগীর গোপন তথ্য প্রকাশ্যে আনার মতো কোনও অনৈতিক কাজ তিনি করেননি।

আরও পড়ুন, সুশান্তের মৃত্যুর ক’দিনের মধ্যেই কঙ্কালের ছবি পোস্ট করে ট্রোলড মহেশ ভাট

মৃত্যুর মাস ছয়েক আগে থেকে অবসাদজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন ছিছোড়ের নায়ক। বার তিনেক মুম্বইয়ের হিন্দুজা হাসপাতালে ডঃ কেরশী চাবড়াকে দেখিয়েছিলেন তিনি। এইসব খবর ১৪ জুনের আত্মহত্যার পরপরই সামনে আসতে থাকে। দিন দুয়েকের মধ্যে খবর আসে অবসাদের কারণ নাকি প্রেমের সম্পর্কের ব্যর্থতা।

এই খবর ছড়িয়ে পড়তে সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্য নেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডঃ চাবড়া। তিনি বলেন মুম্বই পুলিশকে তিনি রোগীর ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে কিছুই বলেননি। রোগীর গোপনীয়তা ভঙ্গ করা তাঁদের পেশায় অনৈতিক বলেও জানিয়েছেন ওই চিকিৎসক। ওই পোস্টে ডঃ কেরশী দাবি করেছেন, সুশান্তের বাইপোলার ডিজ অর্ডার ছিল, এমন তথ্যও তিনি কখনও কাউকে বলেননি। পোস্টের সঙ্গেই একটি মোবাইল বার্তালাপের স্ক্রিনশট তিনি পোস্ট করেছেন, যা থেকে জানা যাচ্ছে বিশেষ একটি সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছিল চিকিৎসকের সঙ্গে কথা না বলেই।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Stay updated with the latest news headlines and all the latest Entertainment news download Indian Express Bengali App.

Web Title: Sushant singh rajputs psychiatrist denies revealing actors personal life to police