Advertisment

চরম স্বার্থপর! কাজ হাসিল করতে মাকে মেরে ফেলতেও দুবার ভাবেননি অভিনেত্রী রূপসা?

নিজের মুখেই স্বীকার করলেন রূপসা সেই কথা!

author-image
IE Bangla Entertainment Desk
New Update
rupsa chatterjee, rupsa chatterjee news, rupsa chatterjee tollywood, rupsa chatterjee life, রূপসা চট্টোপাধ্যায়, রূপসা অভিনেত্রী, ie bangla entertainment news, আজকের বিনোদন, বিনোদনের খবর, latest entertainment news, entertainment news

রূপসার ভয়ঙ্কর দাবি

চরম স্বার্থপর অভিনেত্রী রূপসা চট্টোপাধ্যায়! ছোটবেলায় নিজের অনিচ্ছার বিরুদ্ধে মাকে মেরে ফেলার ভান পর্যন্ত করেছিলেন তিনি। স্বীকার করেছেন নিজে মুখেই!

Advertisment

কিছুদিন হল বিয়ে হয়েছে। সংসারের দায়িত্ব এখন কাঁধে। অভিনেত্রী হিসেবে তো বটেই রুপসাকে মানুষ হিসেবেও বেশ পছন্দ করেন সকলে। কিন্তু, ছোটবেলায় বিরাট দুষ্টু ছিলেন তিনি। নিজের কাজ হাসিলের জন্য সবকিছুই করতে পারতেন। অভিনেত্রীর মা সকলের সামনেই স্বীকার করেছেন একথা। সম্প্রতি জি বাংলার এক শোয়ে তিনি বলেন, আমার মেয়ে যে হাতে পায়ে দুষ্টু ছিল, এটা না! কিন্তু বসে বসে এমন গল্প বানিয়ে ফেলত।

নিজের গুণকীর্তন নিজে মুখেই তারপর বলতে শুরু করলেন রূপসা। শুনে থ তাঁর নতুন বর। বেশকিছু বিষয় যেন ছকে ফেলে মিলিয়ে নিতে শুরু করলেন। আর এও বললেন.. এখন তো দেখছি আমিও ভুক্তভুগী। কী এমন বললেন রূপসা? অভিনেত্রীর কথায়, তিনি খুব স্বার্থপর ছিলেন ছোটবেলায়। বললেন...

আরও পড়ুন < দিন দিন বয়স বাড়ছে ছেলের, দুশ্চিন্তায় ঘুম উড়েছে রচনার! >

"আমি যখন খুব ছোট আমাদের বাড়িতে এক পিসি দেখভাল করতেন। তিনি একদিন আমার মাকে বলেছিলেন, যে দিদি তোমার দুটো শাড়ি দিও না। আমি শুনে নিয়েছি সে কথা। আমার মায়ের শাড়ি দেওয়া হচ্ছে আমি তো খুব রেগে গিয়েছি। এবার আমি শুরু করলাম মিথ্যে বলা। কেমন জানো? আমি ওই পিসিকে বললাম, তুমি প্লিজ ওই শাড়িটা নিও না। ওটা তো ওই মহিলার শাড়ি না, আমার মায়ের শাড়ি। আমার মা তো মরে গিয়েছে, এটা তো আমার মায়ের বোন। তাই তোমায় দিয়ে দিচ্ছে।" একথা শুনেই মাথায় হাত সকলের। এও বলতে পারে কেউ? চক্ষু ছানাবড়া তাঁর বরের।

নিজের কথা নিজে বলেই লজ্জায় জ্বিভ কাটলেন তিনি। বাড়ির সকলেই হেসে খুন। আর সেই পিসি? তিনি নাকি এও বলেছিলেন তোমায় দেখলে বোঝা যায় না তো। রূপসার কাণ্ডে বাড়ি একসময় থরহরি কম্প, যদিও এখন অনেকটাই বদলেছে সেসব।

tollywood Entertainment News
Advertisment