কথায় বলে জন্ম মৃত্যু বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে...এবং এতে কোনও ভুল নেই। যার সঙ্গে যার বিধির লিখন সেটা তো হবেই। অভিনেত্রী শ্রীপর্ণা রায়ের ক্ষেত্রেও ঘটনা কিছুটা একই। বালির মেয়ে, এখন চন্দননগরের বৌমা। আর এর পেছনে অনুঘটক রচনা বন্দোপাধ্যায়?
Advertisment
অভিনেত্রীর জীবনে রচনার এক অনন্য প্রভাব রয়েছে। শ্রীপর্ণা জানিয়েছিলেন বালি ছেড়ে তিনি কোনোদিন থাকতে পারবেন না। তাঁর সঙ্গে এও বলেছিলেন, বিয়ে করার খুব শখ তাঁর। রচনা বন্দোপাধ্যায়ের দিদি নম্বর ওয়ানের সেটে এসেই শিবের আরাধনা করেছিলেন। শিবের মাথায় জল ঢেলেছিলেন। তারই ফল পেলেন? পছন্দমত ডাক্তার ছেলের সঙ্গেই তাঁর বিয়ে হল।
একবছর ধরে অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। বেশ পরপর ধারাবাহিকে তাঁকে কাজ করতে দেখা যায়। বর্তমানে তিনি গাঁটছড়া ধারাবাহিকে ব্যস্ত। অভিনেত্রীর বিয়ের গল্প যখন তুঙ্গে, তখন সেদিনের কথা বাদ যাবে কী করে? বরং...
শ্রীপর্ণা প্রকাশ্যে রচনাকে জানিয়েছিলেন, তাঁর সেটে এসেই মহাদেবের আশীর্বাদ পেয়েছেন। মনোবাঞ্ছা এটাই যে বিয়ের পর তিনি এক্কেবারে বরকে সঙ্গে নিয়ে রচনার সঙ্গে আলাপ করিয়ে দেবেন। তাঁর এই কথা শুনে উপস্থিত সকলেই রচনার কাছে ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
উল্লেখ্য, সোমবার সাত পাকে বাঁধা পড়েন তিনি। নিয়ম মেনে সবটাই হয়ছে তাদের বিয়েতে। সিঁদুরদানের পর বউকে স্নেহচুম্বনে ভরিয়ে দেন বর শুভদীপ।