মৃত্যু আর যাই পারুক, শিল্পীর সৃষ্টিকে আটকে রাখতে রাখতে পারে না। তাঁর কাজের মধ্যে দিয়েই দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যান তিনি। আর ঐন্দ্রিলা শর্মা যেন তাঁর অন্যতম উদাহরণ।
মাত্র ২৫ বছরেই জীবনাবসান। তারমধ্যেই কাজ করেছেন মনে রাখার মত। অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা সকলেরই বেশ কাছের মানুষ ছিলেন। দীর্ঘ অনেকবছরের অসুস্থতা-লড়াই পার করে সেরে উঠছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা যেন হয়নি। টানা ২২ দিন যমে-মানুষে টানাটানি। সঙ্গ দিয়েছিলেন কাছের মানুষ সব্যসাচী। গতকালও একই ভাবে…
আরও পড়ুন - পুরস্কার পাচ্ছেন মমতা! নাম ঘোষণা করতেই ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড় ‘দিদি’র, দেখে হাসির রোল
মরণোত্তর সম্মান পান ঐন্দ্রিলা। অন্যদিকে সব্যসাচী চৌধুরী পেলেন অনুপ্রেরনামুলক পুরস্কার। মেয়ের হয়ে পুরস্কার নিলেন ঐন্দ্রিলার বাবা-মা। মঞ্চে উঠেও কেঁদে ভাসালেন মা শিখা দেবী। নিজে হাতে সামলালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুজনের সঙ্গে কথা বলেন, তাঁদের প্রসঙ্গে জানতেও চান। আর এই একই মঞ্চে সব্যসাচীও পুরস্কার পেলেন। সেই পুরস্কার নিয়েই ফের আবারও ঐন্দ্রিলা-স্মরণ সব্যর।
বললেন, ২৫ বছর হওয়ার আগেই ও চলে গেল। কিন্তু যা কাজ করে গিয়েছে, মানুষের আজও মনে রয়েছে ওকে। ওর বাবা-মা এসেছেন আজ। যতটা গর্বের মুহূর্ত ততটাই কষ্টের। যদিও, সব্যসাচী কোনওদিন তাঁর সম্পর্ক নিয়ে একটা কথাও বলেন নি। এমনকি, ঐন্দ্রিলার মৃত্যুর পর নিজেকে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সরিয়ে নিয়েছেন তিনি।