মেয়ের সঙ্গে বাবা মায়ের সম্পর্ক যে ঠিক কী রকম, তার পরিচয় হয়তো যত দিন পার হয় ততই বোঝা যায়। মেয়ের বিয়ের সময়, বুকে পাথর রেখে বাবা মা তাঁকে অন্যের হাতে তুলে দেয়। নিজের মেয়ের কথা মনে করতেই মৃত্যুসম যন্ত্রণা সহ্য করলেন মিঠুন চক্রবর্তী।
Advertisment
তিনি মহাগুরু, তাঁর দীর্ঘদিনের কর্মজীবন। তিন ছেলের সঙ্গে সঙ্গে আরেক কন্যা সন্তানের বাবাও তিনি। সকলেই জানেন, মেয়েকে রাস্তা থেকে কুড়িয়ে পেয়েছিলেন। তারপরই তাঁকে আইনত দত্তক নেন মিঠুন এবং জোগিতা। সেই মেয়েই আজ অনেক বড়! সিনেমা নিয়ে পড়াশোনা শেষ করেছেন। আর মেয়ের কথা মনে পড়তেই...
তিন ভাইয়ের একমাত্র বোন মিঠুনের মেয়ে দিশানি। ড্যান্স বাংলা ড্যান্স এর মঞ্চেই কনকাঞ্জলি প্রসঙ্গে একটি পারফর্ম দেখতে গিয়েই মিঠুনের চোখে জল। মায়ের ঋণ কখনও শোধ করা যায় না। প্রকাশ্যে জানালেন মিঠুন। এখানেই শেষ নয়। এরপরই শ্রাবন্তী তাঁকে দিশানীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কথা জানতে চাইলে, মিঠুন বললেন... "এটা যেদিন হবে আমি আর আমার স্ত্রী দুজনেই মারা যাব"। তবে কি এখন থেকেই মেয়ের বিয়ে নিয়ে খুব চিন্তিত তিনি? কোন প্রসঙ্গে বললেন একথা?
যদিও, জি বাংলার তরফে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা গিয়েছে একথা শোনার পরেই চোখে জল ধরে রাখতে পারেন না শ্রাবন্তী। শুভশ্রী নিজেও বেশ চুপ করে যান। বিয়ে মানেই তো এতবছরের চেনা মানুষগুলোকে ছেড়ে নতুন সংসারে পা। সব কি আর এত সহজেই মেনে নেওয়া যায়?