বিয়ে পর্ব শেষ। হাজার বাধা বিপত্তি পেরিয়ে এক হয়েছে ঋষিরাজ এবং পিহু। এদিকে দিন এগোতে না এগোতেই নতুন লড়াইয়ের মুখোমুখি তারা। অতীতের পাতা খুলে পুরনো হিসেব নিকেশ সবকিছু মিলিয়ে দেখে নেওয়ার পালা। নিজের বাবা মায়ের খুনিকে খুঁজে বের করতে শেষে দিদিকে বিপদে ফেলবে না তো পিহু?
Advertisment
মারাত্মক একটা প্ল্যান নিয়েই মণিকা বধ করতে নামতে চায় পিহু। দিদিকে কাজে লাগিয়েই সে নিজের কার্যসিদ্ধি করতে চায়। ঋষি কি তাকে সহযোগিতা করবে? পিহুর বাবা ব্রিজেস মিত্রর যাবতীয় সম্পত্তি সবই তার দিদির নামে। সুতরাং হিসেব মত সুদর্শিনি কে না পেলে বহু বছর আগে করা খুনও মণিকাকে কিছুই পেতে দেবে না। দিদি অবধি পৌঁছানোর সুযোগ পেলেই তাকে হাতে নাতে ধরবে পীহু - এমনই প্ল্যান করছে সে।
মণিকাকে এই ট্র্যাপে ফেললেই পিহুর মুশকিল আসন! এদিকে দিদিকে বিপদের মুখে ঠেলে দেওয়ার কথা শুনেই ঋষির মনে অজানা ঝড়। দিদির কোনও ক্ষতি প্রয়দর্শিনি হতে দেবে না, এই আশ্বাসেই সে রাজি হয়ে যায়। জীবন বাজির এই লড়াইয়ে পিহু আদৌ কি জিতবে?
মেয়ে হিসেবে নিজের কর্তব্য পালনে যা করার সেই সবটা করতে সে রাজি। এতটুকু রিস্ক নিতে একেবারেই সে ভয় পায় না! মণিকা এবং সৌমেন কী তাদের এই জালে পা দেবে? অপ্রতিম সেনের কী বিচার আদৌ হবে, সেটাই দেখার।