বিয়ে করেই নষ্ট হয়ে গেল ছেলে? নিম ফুলের মধু ধারাবাহিকের শেষ কিছু পর্ব দেখলে বোঝাই যাবে এখন কী হচ্ছে সেখানে। পর্ণা এবং সৃজনের মধ্যে একজন দূরত্ব বজায় রাখতে হবে এক বছর। কিন্তু নতুন নতুন দাম্পত্যে এ কী করে সম্ভব?
যথারীতি এ বিষয়েও নাক গলিয়ে বসেছে বাবুর মা। বিয়ের পর পর একধরনের আকর্ষণ থাকবে একথা নতুন নয়। কিন্তু একবছর এখন ব্রতর চক্করে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব রাখতে হবে, এখন এই নিয়েই শোরগোল আর চর্চা। ওমনি শাশুড়ি গিয়ে অশান্তি শুরু করল পর্ণার সঙ্গে। কিন্তু ছেলের বউ একেবারেই কম না, সেও সোজা বলে দেয় সংযম শুধু একার? সে তো দুজনকেই রাখতে হবে। তাঁর ছেলেকে যে আটকে রাখা যাচ্ছে না। এইসব শুনেই মাথায় হাত বাবুর মায়ের।
বিয়ের পরে বউ আসতেই সব বদলে গেল? যে ছেলে মেয়েদের দিকে চোখ তুলে তাকাতে পারত না সে নাকি বদলে গেছে! এসব শুনেই চোখ কপালে দর্শকদের। এমনিও বাবুর মা এবং পর্ণার কেমিস্ট্রি সকলেই দারুণ উপভোগ করেন। শাশুড়িকে জব্দ করতে জব্বর এক বৌমা পাওয়া গিয়েছে বলেই দাবি করেন তাঁরা। কিন্তু বিয়ে করে নষ্ট কে হয়? একথা মেনে নিতে পারছেন না অনেকেই।
তাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় হাসির রোল তুলেছেন। বলছেন, এই ছেলেকে বিয়ে দেওয়ার থেকে তো বাড়িতে বসিয়ে রাখা ঠিক ছিল। আবার কেউ বলছেন, এ কেমন শাশুড়ি? ছেলে বউয়ের ঘরে আরি পাতে। আবার কেউ বলছেন, এমন একজন শাশুড়ি বাস্তবে জুটলে জীবন শেষ। সকলেই যে দারুণ মজা পাচ্ছেন এই ধারাবাহিক দেখে, একথা বলাই যায়।