তিনি এখন দিদি নম্বর ওয়ান। দীর্ঘ অনেক বছর ধরে তিনি রচনা বন্দোপাধ্যায় নয়। বরং তাঁকে মানুষ ভালবাসেন দিদি হিসেবেই। তাঁর মঞ্চে এসে অনেকেই অনেক কথা বলেন। জীবনের গল্প শোনান। আর এবার, রচনার জন্মদিনে যারা এলেন..
Advertisment
তাঁদের প্রিয় দিদি নম্বর ওয়ানের জন্মদিন বলে কথা। একদিকে যেমন সেজে উঠছে স্টেজ, তেমন আরেকদিকে রচনার জন্য উপহারের কমতি নেই। অভিনেত্রী নিজেও বেশ খুশি। চারপাশে বেলুন, খুশির আমেজ। শুধু তাই নয়, অভিনেত্রীর সঙ্গে যারা খেলতে এলেন তাঁরাও বিশেষ মানুষ। সকলেরই বেশ আদরের রচনা। বৃদ্ধাশ্রম থেকে চার দিদা এসে, রচনাকে জড়িয়ে ধরলেন।
তাঁরা কে কী উপহার নিয়ে এলেন? কেউ দিলেন গাছের চারা আবার কেউ দিলেন বই। আবার কেউ দিলেন বেশ বড় মাপের উপহার। এছাড়াও দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে তো অনেককিছুই আয়োজন ছিল। কেক কাটলেন রচনা। অভিনেত্রী এদিনও নিজের থেকে বেশি ভাবলেন সেই চার মানুষের কথা। বললেন, আজ তো দিনটা বিশেষ বটে। একে তো আমার জন্মদিন তাঁরওপর আবার তাঁরা এসেছেন আমার সঙ্গে খেলতে। তারাও যে আনন্দ নিয়ে আজকে গেলেন সেটা আমার কাছে অনেকটা পাওয়া।
অভিনেত্রীর পরনে সবুজ রঙের শাড়ি। বেশ সুন্দর সেজেছেন। তাঁর মনে প্রাণে আনন্দ। জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ কথা বললেন তিনি। তাঁর কথায়...
ঈশ্বরের আশীর্বাদ তো রয়েছেই তবে যারা আমায় ভালবাসেন তাঁদের আশীর্বাদ অনেক বড়। এত মানুষ, যারা আমার সঙ্গে ছিলেন, এতটা পথ আমার সঙ্গে হেঁটেছেন তাঁরা যদি না থাকতেন তাহলে এও যাত্রাটা সম্ভব হত না। যারা তাঁকে সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাঁদেরকেও রচনা ধন্যবাদ জানিয়েছেন। আজ, এই বিশেষ দিনেই রচনাকে নিয়ে নানা উত্তেজনা ফ্লোর জুড়ে।