বলিউড তো দূর, টলিউডের নির্দিষ্ট একটি প্রযোজনা সংস্থা ছাড়া আর কোথাও কাজও করেননি। ভালবাসা নিয়ে আশাবাদী। ছবি নিয়ে আড্ডার মেজাজে অভিনেতা যশ। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার সঙ্গে খোলামেলা কথোপকথনে জানা গেল ছবির নেপথ্য কাহিনি থেকে যশের আপকামিং ভেঞ্চার।
আবার নতুন ছবি, তাও লাভ স্টোরি?
হ্যাঁ! তবে 'ফিদা' কিন্তু এই প্রজন্মের গল্প, যৌবনের গল্প। আমরা সম্পর্ককে যেভাবে ডিল করি, তাতে ইগোর জায়গা বেড়েই চলেছে। তাই বিচ্ছেদের সংখ্যাটাও বেশি। সেই দিক থেকে ছবিটা ভীষণ প্রাসঙ্গিকও বটে।
ঈশান আর খুশি...
দুজন সম্পূর্ণ আলাদা চরিত্রের। খুশি আবেগপ্রবণ আর ঈশান অনেক বেশি বাস্তববাদী। তারা প্রেমে পড়ে। তাদের জীবনকে দেখার দৃষ্টিকোণ আলাদা, ইগো ওদের সম্পর্কের অনেকটা জায়গা জুড়ে থাকে।
'ফিদা' ছবির শুটিংয়ের দৃশ্য।
যশ কতটা ঈশানের মতো?
(হেসে) সব যুবকের মধ্যেই ঈশান আছে। আমি মনে করি এই চরিত্রটা যুবকদের মতো করেই তৈরি। সে কারণে চরিত্রটা ভীষণ রিয়্যালিস্টিক। মেয়েরাও ঈশানকে দেখে বলবে হ্যাঁ, ছেলেরা একরমই হয়। 'মেন আর ফ্রম মার্স, ওমেন আর ফ্রম ভেনাস' বইয়ের নামের মতো।
সঞ্জনার সঙ্গে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
আমার ধৈর্য বাড়াতে হয়েছিল। বাচ্চার সঙ্গে থাকলে যে ধৈর্যটা লাগে, (হেসে) আমি সঞ্জনাকে বাচ্চা বলছি না কিন্তু। প্রথমবার নতুন কেউ কাজ করতে গেলে এরকমই হয়। সঞ্জনারও একটু সময় লেগেছে।
সঞ্জনা যেহেতু নতুন পরিবেশ ভারী হয়ে গেলে ও নার্ভাস হয়ে যেত। ছবি- শশী ঘোষ
আরও পড়ুন, মাসকাট থেকে টলিউড, ‘ফিদা’ নিয়ে অকপট সঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়
পরিচালক...
পথিকৃতের সঙ্গে এটা আমার দ্বিতীয় ছবি। বেশিরভাগ মজা আমি ওর সাথেই করতাম। মজা করলে সেটের পরিবেশ ভাল থাকে আর কী! সঞ্জনা যেহেতু নতুন পরিবেশ ভারী হয়ে গেলে ও নার্ভাস হয়ে যেত।
তালিকায় আর কী কী আসছে?
এই প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গেই সামনে আরও একটা ছবি করছি। নামটা এখনই বলতে পারব না।