অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী রূপকথার গল্প ক্ষীরের পুতুল নিয়ে আসছে জি বাংলা, ঘোষণা হয়েছিল আগেই। প্রথম প্রোমোতে দর্শক জেনেছিলেন সুদীপ্তা রায় ফিরছেন আবার টেলিপর্দায়, এই ধারাবাহিক দিয়ে। কিন্তু রাজা ও সুয়োরানির চরিত্রে কোন অভিনেতা-অভিনেত্রী, তা জানা গেল দ্বিতীয় প্রোমোতে। নকশিকাঁথা-নায়ক সুমন দে-কে দেখা যাবে রাজার চরিত্রে আর সুয়োরানি হলেন শ্রীতমা রায়চৌধুরী।
২৫ মার্চ সোশাল মিডিয়ায় এল ধারাবাহিকের দ্বিতীয় প্রোমো। এখনও পর্যন্ত টেলিপর্দায় যে সমস্ত রূপকথা-আশ্রিত ধারাবাহিক দেখেছেন দর্শক, তার তুলনায় এই ধারাবাহিকের গ্রাফিক্স অনেকটাই উন্নতমানের। তাই ধারাবাহিকটি বেশ দৃষ্টিনন্দন হবে বলেই আশা।
আরও পড়ুন: স্টার জলসা-র থেকে কীভাবে আলাদা হবে জি বাংলার ‘কাদম্বিনী’, ইঙ্গিত প্রোমোতে
তবে যেহেতু অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোট একটি গল্প থেকে ধারাবাহিক, তাই স্বাভাবিকভাবেই এখানে অনেক কিছু সংযোজন হবে। মূল তিনটি চরিত্রের ব্যাকস্টোরি আসবে, রাজার অভিযানগুলিও বেশ বিস্তৃত আকারে দেখা যাবে, তেমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া গেল দ্বিতীয় প্রোমোতে যা দেখে নিতে পারেন নীচের লিঙ্কে ক্লিক করে--
তবে কোন স্লটে আসছে, তা এখনও জানা যায়নি এবং সেটা এত তাড়াতাড়ি ঘোষণা করা সম্ভবও নয় চ্যানেলের পক্ষে। তবে যেহেতু সুমন দে রয়েছেন নায়কের ভূমিকায়, তাই এমনটা হতে পারে যে নকশিকাঁথা শেষ হয়ে, ওই স্লটেই আসবে ক্ষীরের পুতুল। কিন্তু চ্যানেলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছাড়া নিশ্চিতভাবে তা কখনোই বলা যাবে না।
এই প্রথম সুদীপ্তা রায় ও সুমন দে-র জুটিকে দেখা যাবে। ওদিকে শ্রীতমা রায়চৌধুরী ও সুমন দে-র জুটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল বধূবরণ ধারাবাহিকে। সেখানেও ঝিলমিল নামক চরিত্রটি ছিল নেগেটিভ, আবার এখানেও সুয়োরানির ভূমিকায় নেগেটিভ চরিত্রেই এলেন শ্রীতমা।