তুরস্কের ভূমিকম্প চোখে জল এনে দিয়েছে গোটা বিশ্বের। ভূমির নড়াচড়ায় ওই অঞ্চলে সভ্যতার চিহ্নগুলো হারিয়ে গিয়েছে। জীবন এক ঝটকায় যেন ফিরে গিয়েছে আদিম যুগে। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮। এত বেশি মাত্রা থাকায় ক্ষয়ক্ষতিও ব্যাপক হয়েছে। তুরস্ক ও সংলগ্ন সিরিয়ায় ৩,৪০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুধু তাই নয়, মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কাও আছে। কারণ, বহু মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ে আছেন। গুরুতর আহতর সংখ্যাও বেশ বেশি। এই ভূমিকম্প মনে করিয়ে দিয়েছে, গত দুই দশকে বিশ্বের ভয়াবহ ভূমিকম্পগুলোকে।
জুন ২২, ২০২২- আফগানিস্তানে ১,১০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১।
আগস্ট ১৪, ২০২১- হাইতিতে ২,২০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.২।
সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৮- ইন্দোনেশিয়ায় ৪,৩০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৫।
আগস্ট ২৪, ২০১৬- মধ্য ইতালিতে ৩,০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.২।
এপ্রিল ২৫, ২০১৫- নেপালে ৮,৮০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৮।
আগস্ট ৩, ২০১৪- চিনে ৭০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.২।
সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৩- পাকিস্তানে ৮০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৭।
মার্চ ১১, ২০১১- জাপানে ২০,০০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৯.০।
ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১০- চিলিতে ৫২৪ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৮.৮।
জানুয়ারি ১২, ২০১০- হাইতিতে ৩১৬,০০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.০।
সেপ্টেম্বর ৩০, ২০০৯- ইন্দোনেশিয়ায় ১,১০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৫।
এপ্রিল ৬, ২০০৯- ইতালিতে ৩০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৩।
মে ১২, ২০০৮- চিনে ৮৭,৫০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৯।
আগস্ট ১৫, ২০০৭- পেরুতে ৫০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৮.০।
মে ২৬, ২০০৬- ইন্দোনেশিয়ায় ৫,৭০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৩।
আরও পড়ুুন- তুরস্ক এখন ধারাবাহিক ভূমিকম্পের কবলে, কিন্তু কেন?
অক্টোবর ৮, ২০০৫- পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ৮০,০০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৬।
মার্চ ২৮, ২০০৫- ইন্দোনেশিয়ায় ১,৩০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৮.৬।
ডিসেম্বর ২৬, ২০০৪- সুনামিতে বিশ্বে ডজনখানেক দেশে ২৩০,০০০ জনের মৃত্যু। মাত্রা ছিল ৯.১।
ডিসেম্বর ২৬, ২০০৩- ইরানে ভূমিকম্পে ৫০,০০০ জনের মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৬।
মে ২১, ২০০৩- আলজেরিয়ায় ২,২০০ জনেরও বেশি মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৮।
মার্চ ২৫, ২০০২- আফগানিস্তানে প্রায় ১,০০০ জনের মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১।
জানুয়ারি ২৬, ২০০১- গুজরাটে ২০,০০০ জনের মৃত্যু। কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৭।
Read full story in English