আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি হল লোকসভা এবং বিধানসভা ভোটের সময়ে সাধারণত মান্য একটি আদর্শ ব্যবহার বিধি। এই আদর্শ আচরণ বিধিতে মোট ৮ টি পরিচ্ছেদ রয়েছে। এর মধ্যে একটি কেবলমাত্র সরকারে ক্ষমতাধীন দলের জন্য, অর্থাৎ এখন বিজেপির জন্য। এখানে নির্বাচন ঘোষিত হওয়ার পর কী করা যায় এবং কী করা যায় না, তা লিখিত রয়েছে।
আরও পড়ুন, দেশদ্রোহিতা, আফস্পা, মানহানি আইন ও কংগ্রেসের ইস্তেহার
ক্ষমতাসীন দল যাতে সরকারি মেশিনারি এবং সরকারি ব্যক্তিবর্গকে কাজে না লাগায়, সে সম্পর্কে নিষেধ করা রয়েছে এখানে। আদর্শ আচরণবিধির স্পিরিট মান্য করলে কোনও আমলা বা কোনও সরকারি কর্মীর এমন কোনও ক্রিয়াকলাপে যুক্ত হওয়া উচিত নয়, যা ক্ষমতাসীন সরকারকে সুবিধে দেবে।
নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান সেই অন্যায্য কাজটিই করেছেন। কংগ্রেসের প্রস্তাবিত ন্যূনতম আয় যোজনা, যা ন্যায় নামেও পরিচিত, তার সমালোচনা করেছেন নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার। এবং এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন তাদের অসন্তোষ ব্যক্ত করেই থেমে থাকেনি, একই সঙ্গে তাঁকে ভবিষ্যতে সতর্ক থাকতেও বলেছে।
আরও পড়ুন, দেশদ্রোহিতা, আফস্পা, মানহানি আইন ও কংগ্রেসের ইস্তেহার
আদর্শ আচরণবিধি একটি নৈতিক বিধিমালা। এর কোনও আইনি বিধিনিষেধ নেই। অন্যভাবে বলতে গেলে, নির্বাচন কমিশন খুব বেশি হলে সংশ্লিষ্ট যে ব্য়ক্তি এই কাজ করছেন তাঁকে ভর্ৎসনা করতে পারে, পরামর্শ দিতে পারে অথবা তাঁকে সরিয়ে দিতে পারে। আগে একটা সময় ছিল, যখন শুধু ভর্ৎসনাতেই একজন নেতা বা একজন সরকারি কর্মী নিজেকে শুধরে নিতেন।
এর ফলে আরেকটা ব্যাপারও ঘটে। অন্যরাও এই বার্তা পেয়ে যায় যে কমিশন কিন্তু নজর রাখছে। শুক্রবারের ঘটনা রাজীব কুমারের কেরিয়ারে কোনও প্রভাব ফেলবে না বটে, কিন্তু আশা করা যায়, এ ঘটনার ফলে অন্য সরকারি অফিসাররা নিজেদের লক্ষ্মণরেখা সম্পর্কে সচেতন হবেন।
Read the Story in English
কংগ্রেসের ন্যায়, নীতি আয়োগের আধিকারিক, আদর্শ আচরণবিধি
নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান সেই অন্যায্য কাজটিই করেছেন। কংগ্রেসের প্রস্তাবিত ন্যূনতম আয় যোজনা, যা ন্যায় নামেও পরিচিত, তার সমালোচনা করেছেন নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার।
Follow Us
আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি হল লোকসভা এবং বিধানসভা ভোটের সময়ে সাধারণত মান্য একটি আদর্শ ব্যবহার বিধি। এই আদর্শ আচরণ বিধিতে মোট ৮ টি পরিচ্ছেদ রয়েছে। এর মধ্যে একটি কেবলমাত্র সরকারে ক্ষমতাধীন দলের জন্য, অর্থাৎ এখন বিজেপির জন্য। এখানে নির্বাচন ঘোষিত হওয়ার পর কী করা যায় এবং কী করা যায় না, তা লিখিত রয়েছে।
আরও পড়ুন, দেশদ্রোহিতা, আফস্পা, মানহানি আইন ও কংগ্রেসের ইস্তেহার
ক্ষমতাসীন দল যাতে সরকারি মেশিনারি এবং সরকারি ব্যক্তিবর্গকে কাজে না লাগায়, সে সম্পর্কে নিষেধ করা রয়েছে এখানে। আদর্শ আচরণবিধির স্পিরিট মান্য করলে কোনও আমলা বা কোনও সরকারি কর্মীর এমন কোনও ক্রিয়াকলাপে যুক্ত হওয়া উচিত নয়, যা ক্ষমতাসীন সরকারকে সুবিধে দেবে।
নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান সেই অন্যায্য কাজটিই করেছেন। কংগ্রেসের প্রস্তাবিত ন্যূনতম আয় যোজনা, যা ন্যায় নামেও পরিচিত, তার সমালোচনা করেছেন নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার। এবং এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন তাদের অসন্তোষ ব্যক্ত করেই থেমে থাকেনি, একই সঙ্গে তাঁকে ভবিষ্যতে সতর্ক থাকতেও বলেছে।
আরও পড়ুন, দেশদ্রোহিতা, আফস্পা, মানহানি আইন ও কংগ্রেসের ইস্তেহার
আদর্শ আচরণবিধি একটি নৈতিক বিধিমালা। এর কোনও আইনি বিধিনিষেধ নেই। অন্যভাবে বলতে গেলে, নির্বাচন কমিশন খুব বেশি হলে সংশ্লিষ্ট যে ব্য়ক্তি এই কাজ করছেন তাঁকে ভর্ৎসনা করতে পারে, পরামর্শ দিতে পারে অথবা তাঁকে সরিয়ে দিতে পারে। আগে একটা সময় ছিল, যখন শুধু ভর্ৎসনাতেই একজন নেতা বা একজন সরকারি কর্মী নিজেকে শুধরে নিতেন।
এর ফলে আরেকটা ব্যাপারও ঘটে। অন্যরাও এই বার্তা পেয়ে যায় যে কমিশন কিন্তু নজর রাখছে। শুক্রবারের ঘটনা রাজীব কুমারের কেরিয়ারে কোনও প্রভাব ফেলবে না বটে, কিন্তু আশা করা যায়, এ ঘটনার ফলে অন্য সরকারি অফিসাররা নিজেদের লক্ষ্মণরেখা সম্পর্কে সচেতন হবেন।
Read the Story in English