সংক্রমিত হওয়ার ৭ দিন পর ঘুচবে ‘বন্দি’ দশা! হোম আইসোলেশনে কেন্দ্রের নয়া বিধি

Omicron cases in India: ‘কোনও সংক্রমিতের সংস্পর্শে আসা উপসর্গহীন ব্যক্তিদের নমুনা পরীক্ষা না করালেও চলবে। প্রতিদিন শারীরিক পরীক্ষা করারও প্রয়োজন নেই।‘

Omicron cases in India: ‘কোনও সংক্রমিতের সংস্পর্শে আসা উপসর্গহীন ব্যক্তিদের নমুনা পরীক্ষা না করালেও চলবে। প্রতিদিন শারীরিক পরীক্ষা করারও প্রয়োজন নেই।‘

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

প্রতীকী ছবি

Omicron cases in India: দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৫% বেড়েছে সংক্রমণ। এই পরিবেশে হোম আইসোলেশনে থাকা আক্রান্তদের জন্য নতুন বিজ্ঞপ্তি কেন্দ্রের। বুধবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক শুধুমাত্র উপসর্গহীন এবং মৃদু উপসর্গ রয়েছে এমন করোনা আক্রান্তদের জন্য এই বিজ্ঞপ্তি।

Advertisment

উল্লেখ, ‘সংক্রমণ ধরা পড়ার ৭ দিন পর থেকে আর আইসোলেশনে থাকতে হবে না। তবে শেষ তিন জ্বর না এলে তবেই আইসোলেশন থেকে বেরনো যাবে। সেক্ষেত্রে রিপোর্ট নেগেটিভ কিনা জানতে নমুনা পরীক্ষার দরকার নেই। তবে মুখ থেকে মাস্ক নামানো চলবে না।‘

সেই বিজ্ঞপ্তি আর বলেছে, ‘কোনও সংক্রমিতের সংস্পর্শে আসা উপসর্গহীন ব্যক্তিদের নমুনা পরীক্ষা না করালেও চলবে। প্রতিদিন শারীরিক পরীক্ষা করারও প্রয়োজন নেই।‘

Advertisment

মন্ত্রক জানিয়েছে, ‘গত দুই বছর বিশ্বজুড়ে করোনার চরিত্র অন্বেষণ করে জানা গিয়েছে উপসর্গহীন বা মৃদু উপসর্গ দেখা গিয়েছে আক্রান্তদের। এই ধরনের আক্রান্তরা ন্যূনতম চিকিৎসা পরিষেবা পেলেই সেরে উঠছেন। কোনও কোনও সময় বাড়িতে থেকেও সুস্থ হয়ে উঠছেন।‘

আরও পড়ুন:দেশজুড়ে করোনার বৃদ্ধি ৫৫ শতাংশ, বাড়ছে ওমিক্রনের প্রকোপও, চূড়ান্ত উদ্বেগ

এদিকে,দেশে ওমিক্রন এবং করোনা সংক্রমণ ক্রমশই ঊর্ধ্বমুখী। আগেই জানা গিয়েছিল যেহেতু ভ্যাকসিন শুরু হতে দেরি হয়েছে তাই শিশুদের কিন্তু আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। তবে যে বিষয়টি একেবারেই এড়িয়ে গেলে চলবে না সেটি হল ওদের মধ্যেও কিন্তু দেখা যাচ্ছে উপসর্গ। বেশ কিছু ভুগছে কম অসুস্থতায়, আবার মারাত্মক প্রভাবও চোখে পড়ছে। 

দেশে মহারাষ্ট্র, দিল্লি এবং কলকাতা এই শহরগুলিতে কোভিডের বাড়বাড়ন্ত বেশি। এবং শিশুদের নিয়ে সব জায়গায় আতঙ্কের রেশ কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। সবে ১৫-১৮ বছরের শিশুদের ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তার থেকে ছোট বাচ্চাদের কবে থেকে শুরু হতে পারে এই নিয়ে এখনও কোনও তথ্য জানানো হয়নি। তাই আশঙ্কা কিন্তু থাকছেই। 

বিশেষজ্ঞরাউপসর্গসম্পর্কেকীবলছেন

তাদের মতামত অনুযায়ী, ছোটদের মধ্যে এই রোগের  লক্ষণ থাকলেও সেটি বেশ মৃদু। কারণ ওদের ইমিউনিটি অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি। তবে বেশি দেখা যাচ্ছে, জ্বর – সর্দি – কাশি এবং অ্যালার্জির সমস্যা। আবার অনেক শহরেই শিশুদের মধ্যে পালস রেট কমে যাওয়ার মত সমস্যাও দেখা দিচ্ছে। তবে অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে গলায় ব্যথা, এমনকি বড়োদের মত চুলকানি অনুভূত হচ্ছে। সেইভাবে বাচ্চাদের এটি ক্ষতিগ্রস্থ এখনও পর্যন্ত করছে না এমনকী জানিয়েছেন তারা। 

ইন্ডিয়ানএক্সপ্রেসবাংলাএখনটেলিগ্রামে, পড়তেথাকুন

Home Isolation New Guidelines health Ministry Omicron Strain