Advertisment

কোভিডের বাড়বাড়ন্ত কমাতে নয়া দাওয়াই, খোঁজ পেলেন গবেষকরা

ভ্যাকসিন উৎপাদনের কাজ চলছে সমানতালে। তবে হঠাৎ করে এমন প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি রুখতে নয়া দাওয়াই আবিষ্কার করলেন গবেষকরা।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

নভেল করোনা ভাইরাসের দাপট ফের নয়া পর্যায় নিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে বিশ্বে। সম্প্রতি জি স্ট্রেন থেকে ডি স্ট্রেনেও নিজের রূপের বদল ঘটিয়েছে এই আরএনএ ভাইরাসটি। ভ্যাকসিন উৎপাদনের কাজ চলছে সমানতালে। তবে হঠাৎ করে এমন প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি রুখতে নয়া দাওয়াই আবিষ্কার করলেন গবেষকরা।

Advertisment

সম্প্রতি নতুন গবেষণাপত্রে জানান হয়েছে যদি মানবদেহের সেই সমস্ত প্রোটিনকে ব্লক করে দেওয়া যায় যারা করোনাভাইরাসের সঙ্গে রিয়্যাকশন করছে এবং দেহে মারাত্মক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করছে। বলা হয়েছে সেই সমস্ত প্রোটিন যদি ব্লক করা যায় তাহলে করোনা ভাইরাসের প্রতিক্রিয়া রুখতে পারা যেতে পারে। প্রোটিনটি ফ্যাক্টর ডি হিসাবে পরিচিত এবং গবেষকরা বলছেন যে অন্যান্য রোগের জন্য ইতিমধ্যেই এই ওষুধ পারে যা এই প্রোটিনকে ব্লক করতে পারে। জন হপকিন্স মেডিসিন গবেষকরা এই গবেষণাটি ব্লাড জার্নালে প্রকাশ করেছেন।

বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে জানেন যে এসএআরএস-কোভ -২ এর পৃষ্ঠের স্পাইক প্রোটিনগুলি এমন এক মাধ্যম যার মাধ্যমে এটি সংক্রমণের জন্য লক্ষ্যযুক্ত কোষগুলিকে সংযুক্ত করে। স্পাইকগুলি প্রথমে হেপারান সালফেট নামে একটি মলিকিউলকে ধরে রাখে, তারপরে আক্রমণকারী কোষের প্রবেশদ্বার হিসাবে মানব প্রোটিন অ্যাসিটাইল কোলিনকে ACE2 ব্যবহার করে।

একাধিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নতুন গবেষণায় গবেষকরা দেখেছেন সাধারণ মানুষের রক্তের সিরাম এবং সারস-কোভ -২ স্পাইক প্রোটিনের তিনটি সাব ইউনিট ব্যবহার করে ঠিক কীভাবে ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থাটিকে হাইজ্যাক করে এবং সাধারণ কোষগুলিকে ঝুঁকিতে ফেলেছে। এও জানতে পারা গিয়েছে আবিষ্কার করেছে যে ফ্যাক্টর ডি অবরোধ করে সারস-কোভ -২ দ্বারা চালিত ধ্বংসাত্মক রিয়্যাকশনকে থামান সম্ভব।

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

COVID-19
Advertisment