Advertisment

ভ্যাকসিন তৈরির জন্য মিলছে না প্রয়োজনীয় অর্থ, জানাল হু

এখনও পর্যন্ত ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। সবচেয়ে ভালভাবে কাজ শুরু হয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় ৩৫ বিলিয়ন ডলার এখনও পাওয়া যায়নি।"

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

করোনা ভাইরাসকে রুখতে সবরকমভাবে চেষ্টা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কোভিড রুখতে একমাত্র উপায় করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের বিকাশ এবং উৎপাদন দ্রুততার সঙ্গে করার জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে হু। কিন্তু তাও যেন খামতি থেকে যাচ্ছে এবং তা অর্থের দিক থেকে। হু-এর তরফে বলা হয়েছে এটি সকলের কাছে সহজলভ্য করার লক্ষ্যে কমপক্ষে ৩৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কেবলমাত্র ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে।

Advertisment

এই উদ্যোগটিকে কোভাক্স ফ্যাসিলিটি নামে পরিচিত। করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন প্রার্থীদের সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীলদের বিকাশকে দ্রুততার সঙ্গে করার জন্য এবং পরে অংশগ্রহী সমস্ত দেশগুলি এটি উপযুক্তভাবে পাবে কি না তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মতো কিছু ধনী দেশগুলি তাদের পছন্দের সংস্থার ভ্যাকসিনগুলির বিকাশকে অর্থায়ন করে এবং এর পরিবর্তে গ্যারান্টিযুক্ত সরবরাহের প্রাক-বুকিংয়ের বিকল্প গ্রহণও করে। তবে অবশ্যই সেই ভ্যাকসিনগুলি যদি সফল হয় এবং অনুমোদিত হয়।

আরও পড়ুন, রাশিয়ার ভ্যাকসিন এবার ভারতে, চুক্তি সারল দেশীয় সংস্থা

কোভাক্স যদি সফল হয় তবে নিশ্চিত করা হবে যে দরিদ্র দেশগুলি যেন তা পায়। কারণ ভ্যাকসিন ন্যশনালিজম নিয়ে চিন্তিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাঁদের মত বিশ্বের ধনী দেশগুলি আগেই ভ্যাকসিন বুকিং করে নিয়েছে। কিন্তু বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলিও যাতে এই অতিমারীর ভ্যাকসিন পায় সেই দিকেই লক্ষ্য রাখতে চেয়েছে হু।

সোমবার হু-এর ডিরেক্টর টেড্রোস ঘেব্রেয়েসুস বলেন, "এটি দাতব্য নয়, তবে প্রতিটি জাতির পক্ষে এটাই লক্ষ্য। এখনও পর্যন্ত ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। সবচেয়ে ভালভাবে কাজ শুরু হয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় ৩৫ বিলিয়ন ডলার এখনও পাওয়া যায়নি।"

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

coronavirus
Advertisment