PM Narendra Modi’s visit to Singapore: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সিঙ্গাপুর সফর ভারতের সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ। চিপ তৈরি, ভূ-কৌশলগত এবং ভূ-অর্থনৈতিক গুরুত্বের জন্য এই সফর জরুরি। সিঙ্গাপুর শিল্পক্ষেত্রে প্রথমসারির দেশ। তাদের সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এই সফরের লক্ষ্য। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চলতি সপ্তাহে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই দেশের সফরের দ্বিতীয় পর্বে সিঙ্গাপুরে গিয়েছেন। প্রথম ধাপে তিনি ব্রুনাই দারুসসালাম সফর করেছেন। এটি একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ব্রুনাই সফর। আর, মোদির পঞ্চম সিঙ্গাপুর সফর।
Prime Minister @narendramodi and Singapore PM @LawrenceWongST at AEM #Semiconductor facility, exploring synergies between the 2 countries in semiconductor manufacturing.@PMOIndia @MEAIndia pic.twitter.com/RR9lu63pP5
— Upendrra Rai (@UpendrraRai) September 5, 2024
দুই দেশের মধ্যে ব্রুনাই সফরও প্রধানমন্ত্রীর কাছে কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। কারণ, ব্রুনাই ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি এবং ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশনের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। বিশ্বের দীর্ঘসময় ধরে রাজত্ব চালানো সুলতান হাজি হাসানাল বলকিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্র এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক নিয়ে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। আর, প্রধানমন্ত্রীর সিঙ্গাপুর সফরে সেমিকন্ডাক্টর, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য ও দক্ষতা উন্নয়নে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এবং সিঙ্গাপুরের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওং ভারত-সিঙ্গাপুর সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম পার্টনারশিপে সমঝোতা স্বাক্ষর বিনিময় করেছেন।
PM Modi in Singapore on an important assignment. pic.twitter.com/luQaEdJ5Hc
— Syed Rafi - నేను తెలుగు 'వాడి'ని. (@syedrafi) September 4, 2024
কোভিড-১৯ অতিমারি চলাকালীন সরবরাহের ব্যাঘাত এবং তাইওয়ান প্রণালি এবং দক্ষিণ চিন সাগরে চিনের আগ্রাসী পদক্ষেপের ফলে উদ্ভূত ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা ভারতের নিজস্ব সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম বিকাশের গুরুত্বকে স্পষ্ট করেছে। গ্লোবাল চিপ শিল্পে খুব কমসংখ্যক দেশের কোম্পানিগুলোর আধিপত্য রয়েছে। আর, সেই কারণেই ভারত এই উচ্চ-প্রযুক্তিগত এবং ব্যয়বহুল প্রতিযোগিতায় দেরিতে প্রবেশ করল।
আরও পড়ুন- বছরে ৩৫০-এরও বেশি দিন, ৫ সেপ্টেম্বরকেই কেন 'শিক্ষক দিবস' ঘোষণা করা হল?
ভারতে চিপ শিল্প
ইন্ডিয়া সেমিকন্ডাক্টর মিশনে ২০২১ সালে ৭৬,০০০ কোটি টাকার চিপ ইনসেনটিভ স্কিম চালু করা হয়েছিল। তার আওতায় কেন্দ্রীয় সরকার প্ল্যান্টের মূলধন ব্যয়ের অর্ধেক ভর্তুকি হিসেবে দেবে বলে জানিয়েছিল। এরপর ফেব্রুয়ারিতে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সেমিকন্ডাক্টর-সম্পর্কিত প্রকল্পগুলোকে অনুমোদন করেছে। যাতে প্রায় ১.২৬ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগ এনেছে।