গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি-র মোট সংগ্রহ ঊর্ধ্বমুখী। গত বছরের মে মাসের তুলনা এই মে-তে বেড়ে গিয়েছে ৪৪ শতাংশ। পৌঁছে গিয়েছে ১ লক্ষ ৪০ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকায়। এটা এপ্রিলের বিক্রিতে পণ্য পরিষেবা কর আদায়ের ছবি, যা কিনা মে-তে সামনে আসে । এটা আবার অর্থনৈতিক এই বিষণ্ণ বাজারে একটু সুবাতাসও বইয়েছে। কর আদায়ে কড়াকড়ি, মুদ্রাস্ফীতির চড়ায় ওঠা এ সবও এই বৃদ্ধির নেপথ্যে।
ইয়ার-এন্ড বিক্রির জেরে গত মাসেও জিএসটি সংগ্রহ সর্বকালীন রেকর্ড করেছিল। ১ লক্ষ ৬৪ হাজার কোটি টাকার সংগ্রহ ছিল। এটা হল চতুর্থ বার, যখন জিএসটি সংগ্রহ ১ লক্ষ ৪০ হাজার কোটি ছাড়াল। এবং মার্চের পর তৃতীয় মাসে এমন ঘটল। ২০২১ সালের মে মাসে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছিল ৯৭ হাজার ৮২১ কোটি টাকা।
ট্রেন্ড কী
অর্থমন্ত্রক বলেছে, এপ্রিল হল আর্থিক বছরের প্রথম মাস, সাধারণত কম আদায় হয়, কিন্তু বর্তমানের ছবিটা উৎসাহ-ব্যঞ্জক। কারণ, মে-র (এপ্রিলের বিক্রিতে) জিএসটি ১.৪০ লক্ষ কোটি পেরিয়েছে। ই-ওয়ে বিলের মোট সংখ্যা এপ্রিলে ৭.৪০ কোটি। অবশ্য মার্চের চেয়ে যা ৪ শতাংশ কম। মার্চে ই-ওয়ে বিল হয়েছিল ৭.৭ কোটি। মে-র হিসেবে গত বছরের তুলনায় আমদানিকৃত পণ্য থেকে জিএসটি আদায় ৪৩ শতাংশ বেশি হয়েছে, অভ্যন্তরীণ লেনদেনে (পরিষেবা আমদানি সহ) জিএসটি আদায় বেড়েছে ৪৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন- মাঙ্কিপক্স হলে কী করবেন, এর উপসর্গ ও চিকিৎসা কী, জানেন?
পদক্ষেপের ফল
বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য হল, ট্যাক্স ফাঁকি যাঁরা দেন, তাঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। অডিট ইত্যাদিতেও হয়েছে কড়াকড়ি। এটাও জিএসটি বৃদ্ধির একটা বড় কারণ।
Read full story in English