উত্তর কোরিয়ার সীমান্তে করমর্দন ট্রাম্প-কিমের

মার্কিন রাষ্ট্রপতি এদিন এই প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত, অথচ উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া দেন। তাঁর কথায়, 'বিরাট মূহুর্ত! বিশাল অগ্রগতি!'

মার্কিন রাষ্ট্রপতি এদিন এই প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত, অথচ উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া দেন। তাঁর কথায়, 'বিরাট মূহুর্ত! বিশাল অগ্রগতি!'

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

ট্রাম্প-মোদীর সাক্ষাৎ ঘিরে আলোচনা আর্ন্তজাতিক মহলে

প্রথম মার্কিন রাষ্ট্রপতি হিসাবে উত্তর কোরিয়ার মাটিতে পা রাখলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রবিবার উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তবর্তী ডিমিলিটারাইজড জোনে তাঁকে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম-জং-উন স্বাগত জানান। ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্ত পেরিয়ে উত্তর কোরিয়ার নিয়ন্ত্রণধীন এলাকায় প্রবেশ করতেই তাঁর সঙ্গে করমর্দন করেন কিম। দুই নেতা একে অন্যের পিঠ চাপড়ে দেন। আর্ন্তজাতিক টেলিভিশনে যুযুধান দুই রাষ্ট্রনেতার বিরল সাক্ষাতের দৃশ্য সরাসরি সম্প্রচার হয়েছে।

Advertisment

মার্কিন রাষ্ট্রপতি এদিন এই প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত, অথচ উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া দেন। তাঁর কথায়, 'বিরাট মূহুর্ত! বিশাল অগ্রগতি!' অন্যদিকে উত্তর কোরিয়ায় ভূখন্ডে পা রাখার 'সাহসে'র জন্য কিম ট্রাম্পের প্রশংসা করেছেন।

ট্রাম্প ও কিম এদিন যেখানে মিলিত হয়েছিলেন, গত ৬৬ বছর যাবত ওই এলাকার উপর দিয়েই দুই কোরিয়ার বিভাজনরেখা বহাল রয়েছে। সর্বক্ষণ দুই যুযুধান রাষ্ট্রের বিপুল সেনাবাহিনীর কড়া প্রহরায় থাকে একচিলতে ওই ডিমিলিটারাইজ জোন। এদিনের সংক্ষিপ্ত অথচ গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে ট্রাম্প ছিলেন হাসিখুশি, কিমকেও সাবলীল দেখিয়েছে।

চার মাস আগে ভিয়েতনামের হ্যানয়ে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু পরীক্ষানিরীক্ষা সম্পর্কে শেষ বৈঠক হয়েছিল। তারপর ওই বিষয়ে আর উল্লেখযোগ্য কোনও অগ্রগতি হয়নি। এদিন কার্যত কোনও সরকারি বৈঠক বা আলোচনা হয়নি, পরমাণু পরীক্ষানিরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে কোনও কথা হয়নি। তা সত্ত্বেও ট্রাম্প ও কিমের সাক্ষাতকে ঐতিহাসিক বলেই মনে করছেন আর্ন্তজাতিক রাজনীতির কারবারিরা।

Advertisment

Read the full story in English

Donald Trump Kim Jong Un