প্রাক্তন যুব কংগ্রেস নেতা সুশীল কুমার শর্মার অবিলম্বে মুক্তির নির্দেশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট। ১৯৯৫ সালে নিজের স্ত্রী নয়না সাহনিকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন শর্মা। পরবর্তীকালে তন্দুর হত্যা মামলা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিল এই মামলা।
গত বুধবার, সুশীল কুমারের প্রাপ্য শাস্তি কাল অতিক্রম হওয়ার পরেও তাঁর কারাবাস নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে আদালত। স্ত্রীকে হত্যার সাজা বাবদ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় শর্মার।
১৯৯৫ সালে নিজের স্ত্রীকে হত্যা করে তাঁর দেহ ফালা ফালা করে কেটে এক রেস্তোরাঁর তন্দুরে ফেলে দেন সুশীল কুমার। আদালতে শর্মা জানিয়েছেন তিনি মোট ২৯ বছর জেলে থেকেছেন। সাজা পুনর্বিবেচনা পর্ষদের নিয়মাবলি অনুসারে তাঁর শাস্তির সময়কাল কমানোর কথা ছিল, এই জানিয়েছেন সুশীল কুমার।
শর্মার পক্ষের আইনজীবী আমিত সাহনি আদালতে বলেছেন, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত কোনও ব্যক্তি একটি দোষের জন্য সর্বোচ্চ ২০ বছরের সাজা কারাদণ্ড পেতে পারে। ঘৃণ্যতম অপরাধ হলেও ২৫ বছর পর মুক্তি দেওয়ার নিয়ম রয়েছে।
Read the full story in English