Advertisment

"২০০০ টাকার নোট ছাপানোর ব্যাপারে কোনও সরকারি সিদ্ধান্ত হয়নি"

অর্থদফতরের সচিব সুভাষচন্দ্র গর্গ জানিয়েছেন, এখনও যথেষ্ট পরিমাণ ২০০০ টাকার নোট এজেন্সির হাতে রয়েছে এবং সরকার এই নোট ছাপানোর ব্যাপারে সম্প্রতি কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

২০১৭-১৮ অর্থবর্ষের সুদের হার (৮.৫৫) ছিল বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম।

২০০০ টাকার নোট ছাপানো ক্রমশ কমিয়ে আনার কোনও সিদ্ধান্ত অর্থমন্ত্রকের তরফ থেকে "সম্প্রতি" নেওয়া হয়নি। মন্ত্রকের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিককে উদ্ধৃত করে এ কথা জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএনআই। ২০১৬ সালে নোটবন্দির পর এই ২০০০ টাকার নোট বাজারে এসেছিল।

Advertisment

এএনআইকে অর্থদফতরের সচিব সুভাষচন্দ্র গর্গ জানিয়েছেন, এখনও যথেষ্ট পরিমাণ ২০০০ টাকার নোট এজেন্সির হাতে রয়েছে এবং সরকার এই নোট ছাপানোর ব্যাপারে সম্প্রতি কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। তিনি বলেন, "২০০০ টাকার যত নোট বাজারে রয়েছে, তার ৩৫ শতাংশ নোট এজেন্সির কাছে রয়েছে। ২০০০ টাকার নোট মুদ্রণের ব্যাপারে সম্প্রতি কোনও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়নি।"

আরও পড়ুন, দু’হাজার টাকার নোট ছাপার হার কমাচ্ছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

বৃহস্পতিবার সংবাদসংস্থা পিটিআই অর্থমন্ত্রকের একটি সূত্রকে উদ্ধৃত করে জানায়, অদূর ভবিষ্যতে ২০০০ টাকার নোটের উৎপাদন কমিয়ে আনা হবে। ওই সূত্রটি বলেছিল, ”২০০০ টাকার নোটের মুদ্রণ যথেষ্ট কমিয়ে আনা হয়েছে। এই মুদ্রণ ন্যূনতম করে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া তথ্য অনুসারে, ২০১৭ সালের মার্চ মাসে বাজারে ছিল ৩২৮৫ মিলিয়ন ২০০০ টাকার নোট। এক বছর পর, ২০১৮ সালের ৩১ মার্চ সে সংখ্যা বেড়েছিল অতি সামান্য, ৩৩৬৩ মিলিয়ন। ২০১৮-র মার্চর শেষাশেষি বাজারে মোট ১৮০৩৭ বিলিয়ন নোট ছিল, তার মধ্যে ২০০০ টাকার নোটের পরিমাণ ছিল ৩৭.৩ শতাংশ। ২০১৭-র মার্চ শেষে বাজারে ২০০০ টাকার নোট ছিল মোট নোটের ৫০.২ শতাংশ।

সরকার ২০১৬ সালের নভেম্বরে ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিল করে দেওয়ার পর, ২০০০ টাকার নোট বাজারে নিয়ে আসা হয়।

Read the Full Story in English

Demonetisation
Advertisment