আইইডি (IED) বিস্ফোরণে ঝাড়খণ্ডে শহিদ হলেন তিন জওয়ান। জানা গিয়েছে, তাঁরা সিআরপিএফ-এর বিশেষ জ্যাগুয়ার বাহিনীর সদস্য ছিলেন। মাও দমনে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই জ্যাগুয়ার বাহিনী। সেই বাহিনী এবং রাজ্য পুলিশের বিশেষ দলের চাইবাসায় তল্লাশি অভিযানের সময় এই বিস্ফোরণ ঘটে। রাজ্যের অ্যাডিশনাল ডিজি (অপারেশন) নবীন কুমার বলেন, ‘যৌথ বাহিনীর তল্লাশি অভিযানের সময় সকাল ৯টা নাগাদ ঘটেছে এই বিস্ফোরণ।‘
রাজ্যের ডিজি নীরজ সিনহা বলেছেন, ‘বুধবার মধ্যরাত থেকেই তলাশি অভিযান চলছে। সেই অভিযানে অংশ নিতে অতিরিক্ত বাহিনী পাঠানো হয়েছিল। শহিদ তিন জন সেই বাহিনীর অংশ ছিলেন।‘
এদিকে, বৃহস্পতিবার সকালে হঠাৎই বোমাতঙ্কে চাঞ্চল্য ছড়ায় তাজমহলে। আর পাঁচটা দিনের মতোই বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভিড় করেছিলেন পর্যটকরা। কিন্তু তারপরই অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি ফোন করে পুলিশকে জানান, তাজমহলে বোমা রাখা রয়েছে। খবর পাওয়ার পরেই চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। দ্রুত খালি করে দেওয়া হয় তাজমহল। বন্ধ করে দেওয়া হয় সমস্ত দরজা। এলাকা খালি করার কাজ করতে শুরু করে পুলিশ। কিন্তু পরে দেখা যায়, আতঙ্ক তৈরি করতে ফোন করেছিলেন এক যুবক। তিনি ফিরোজাবাদের বাসিন্দা। পুলিশ ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জানতে পারে, সেনাবাহিনীতে কাজ না পাওয়ার ক্ষোভ থেকেই তিনি ফোনটি করেছিলেন।