লন্ডনের কাছে ট্রাক থেকে ৩৯ মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য

ট্রাক ভর্তি মৃতদেহ। যা ঘিরে চাঞ্চল্য ব্রিটেনে। যেগুলি বুলগেরিয়া থেকে ট্রাকে করে আনা হয়েছে বলে দাবি ব্রিটিশ পুলিশের।

ট্রাক ভর্তি মৃতদেহ। যা ঘিরে চাঞ্চল্য ব্রিটেনে। যেগুলি বুলগেরিয়া থেকে ট্রাকে করে আনা হয়েছে বলে দাবি ব্রিটিশ পুলিশের।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
essex deaths, এসেক্সে মৃতদেহ উদ্ধার, dead bodies in uk, ব্রিটেনে মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য়, london news, লন্ডন, uk police, essex truck container, ট্রাকে ভর্তি মৃতদেহ, bodies found in truck, ট্রাক থেকে উদ্ধার মৃতদেহ, world news, essex news, indian express

ব্রিটিশ পুলিশ জানাচ্ছে ট্রাক ভর্তি ছিল ৩৯টি দেহ। ছবি: টুইটার।

ট্রাক ভর্তি মৃতদেহ। যা ঘিরে চাঞ্চল্য ব্রিটেনে। ব্রিটিশ পুলিশ জানাচ্ছে ট্রাক ভর্তি ছিল ৩৯টি দেহ। যেগুলি বুলগেরিয়া থেকে ট্রাকে করে আনা হয়েছে বলে দাবি ব্রিটিশ পুলিশের।

Advertisment

এক বিবৃতিতে ব্রিটেনের পুলিশ জানিয়েছে, কোনও এক মর্মান্তি ঘটনায় এত জন মানুষের প্রাণ গিয়েছে। এসেক্সের পুলিশের দাবি, লন্ডনের পূর্বে গ্রেসের একটি শিল্প পার্কে এদের মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।

আরও পড়ুন: বিশ্বাসযোগ্য না হওয়ায় অপ্রকাশিত ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর ২৫ বিভাগের তথ্য, জানাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নর্দান আয়ারল্যান্ড থেকে ইতিমধ্যেই ২৫ বছরের এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া ৩৯টি মৃতদেহের মধ্যে ৩৮টি সাবালকের ও একটি দেহ নাবালকের বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Advertisment

আরও পড়ুন: দেখে নেওয়া যাক ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে দু’টি সন্তানের নীতি

এসেক্স পুলিশের চিফ সুপারেন্ডেন্ট জানিয়েছেন, 'আমাদের তদন্ত জারি রয়েছে। ঠিক কি কারণে এই ঘটনা তাই আমরা জানার চেষ্টা চালাচ্ছি। ধৃত যুবকই আসল অপরাধী কিনা তারই সন্ধান করা হচ্ছে। প্রক্রিয়াটি বেশ দীর্ঘ হবে বলেই মনে করছি।' এছাড়াও তিনি বলেন, 'প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে ট্রাকটি বুলগেরিয়া থেকে গত ১৯ অক্টোবর ব্রিটনে প্রবেশ করে। পুলিশ সবদিক খতিয়ে দেখছে।'

ট্যুইটে ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জানিয়েছেন, ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। তাঁর দফতর এসেক্স পুলিশকে সব ধরণের সহযোগিতা করছে। ট্যুইটে তিনি লেখেন, 'এসেক্সের এই মর্মান্তিক ঘটনায় আমি হতবাক হয়েছি। আমি নিয়মিত আপডেট পাচ্ছি এবং স্বরাষ্ট্র বিভাগ এসেক্স পুলিশের সঙ্গে কাজ করছে। ঠিক কী ঘটেছে তা জানতে চাই আমরা। যারা জীবন হারিয়েছে ও তাদের প্রিয়জনদের কথা চিন্তা করছি আমি।'

Read the full story in English

london