Advertisment

কর্মক্ষেত্র ছারখার, অনিশ্চিত ৭০ লক্ষ চাকরি

যে রাজ্যগুলিতে কাজের সন্ধান ছিল বেশি, করোনা ভাইরাসের ক্ষতির মুখে তাঁরাই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
job

প্রতীকী ছবি।

দ্বিতীয় দফার লকডাউনে সংকট বাড়তে চলেছে দেশে। কাজ হারাতে চলেছে প্রায় ৭.৩ মিলিয়ন। এই মুহুর্তে সবচেয়ে বড় ক্ষতির মুখে পড়েছে দেশের রেস্তোরাঁ, রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা। প্রতি মুহুর্তে লোকসানের অঙ্ক গুনছে তারা। খাবার সাপ্লাই দেওয়া থেকে রিয়েল এস্টেটের শ্রমিক এবং কর্মীদের অবস্থাও তথৈবচ।

Advertisment

যে রাজ্যগুলিতে কাজের সন্ধান ছিল বেশি, করোনা ভাইরাসের ক্ষতির মুখে তাঁরাই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত। সারা দেশে মধ্যে মুম্বাই, পুনে, দিল্লি, ইন্দোর, আহমেদাবাদ এবং হায়দ্রাবাদ, এখানে কোভিড-১৯ ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৬৫ শতাংশ মানুষের। এদিকে রেস্তোরাঁগুলিও ধুঁকছে। যদিও তাঁদের আশা কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলি তাঁদের অর্থসাহায্য করবে। নচেৎ অনেকেই বাধ্য হবে রেস্তোরাঁ বন্ধ করতে, এমনটাই জানিয়েছেন মালিকেরা।

কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ মতো মার্চে রেস্তোরাঁর সব কর্মীদেরই বেতন দিয়েছেন মালিকেরা। কিন্তু লকডাউনে বন্ধ দোকানে নেই কোনও লাভ কোনো ব্যবসা। সেই অবস্থাতে কীভাবে তাঁরা এপ্রিলের বেতন দেবে সেই চিন্তায় ঘুম উড়েছে তাঁদের। তবে ন্যাশনাল রেস্টুরেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার (এনআরআই) পক্ষ থেকে অর্থমন্ত্রক এবং নীতি আয়োগে একটি এসওএস-এর আবেদন করা হয়েছে। এনআরআই-এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অনুরাগ কার্তিয়ার দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, "একটা বিষয় খুব স্পষ্ট যে এই ইন্ডাস্ট্রির আবার ঘুরে দাঁড়াতে আরও অনেকটা সময় লাগবে।" বন্ধ রেস্তোরাঁ, এদিকে ১৮ শতাংশ জিএসটি দিয়ে গুনতে হচ্ছে ভাড়া, সব মিলিয়ে ক্রমশই পরিস্থিতি কঠিন হচ্ছে রেস্তোরাঁ ব্যবসার। সেক্ষেত্রে কতোটা স্থায়ী কর্মীদের চাকরি, তা হয়তো সময়ই বলবে।

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

coronavirus
Advertisment