Maharashtra: খোদ মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে পাইথন! সোমবার এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় মুম্বইয়ের কলানগর এলাকায়। জানা গিয়েছে, ৮-ফুট লম্বা ওই পাইথনকে উদ্ধার করেছে মহারাষ্ট্র বন দফতর। সর্প বিশারদ অতুল কাম্বলে উদ্ধব ঠাকরের বাড়ির বিপরীত এক আবাসন থেকে এই পাইথন উদ্ধার করেছেন।
সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘এখন পাইথনের সঙ্গমের সময়। তাই রাতের দিকে বাতাস ভারী থাকায় এই মেয়ে পাইথন ডিম পাড়তে বেরিয়ে এসেছিল। আবাসনের এক নিরাপত্তাকর্মী আমাকে ফোন করেন। আমরা তিন জন মিলে সাপটি উদ্ধার করি। ঘন বসতিপূর্ণ হওয়ায় খুব সাবধানে আমাদের উদ্ধারকাজ চালাতে হয়েছে।‘
তিনি বলেছেন, ‘সাপটি সুস্থ আছে। শারীরিক পরীক্ষার পর তাকে থানের ঘোরবন্দর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। থানে বন দফতর কেন্দ্র কয়েকদিন তার উপর নজরদারি চালাবে।‘ এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের এক ঘটনায় কুর্নিশ মহিলার সাহসকে। বিষধর গোখরোর কামড় খেয়েও দমেননি বধূ। সেই সাপ হাতে পেঁচিয়ে সটান হাজির হাসপাতালে। রবিবার বিকেলে এমন দৃশ্য সামনে দেখে হতচকিত হয়ে পড়েন মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক থেকে শুরু করে অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা।
ততক্ষণে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় হাসপাতাল চত্বরে থাকা রোগী ও তাঁদের আত্মীয়দেরও। শেষমেশ হাত থেকে সাপ ছাড়িয়ে তড়িঘড়ি মহিলার চিকিৎসার ব্যবস্থা শুরু হয়। দ্রুত চিকিৎসা শুরুর জেরে এখন সুস্থ মহিলা। স্বস্তির নিঃশ্বাস তাঁর পরিবারেও।
রবিবার বিকেলে মালদহের ভূতনি থানার গদাইচর এলাকায় স্থানীয় এক মহিলাকে বাড়িতেই গোখরো সাপ কামড়ায়। মোবাইল ফোনে চার্জ দিতে গেলে মহিলার হাতে কামড় বসায় গোখরো। সাপ হাতে পড়তেই পেঁচিয়ে ধরেন ওই মহিলা। ততক্ষণে বিষধর গোখরোর কামড়ে অসুস্থ হতে শুরু করেছেন গৃহবধূ বলসাতিয়া মাহাতো। তবে তাতে এতটুকুও দমে যাননি তিনি।
পরিবারের বাকিদেরও তিনিই আশ্বস্ত করেন। মহিলাকে হাসাতালে নিয়ে যাওয়ার তোড়জোড় শুরু হয়। তখনও সাপটি হাতে পেঁচিয়েই ধরেছিলেন মহিলা। তড়িঘড়ি একটি গাড়িতে করে পরিবারের বাকিদের সঙ্গে মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রওনা দেন মহিলা।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন