/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/07/ie-premium-71.jpg)
বৃহস্পতিবার, অজয় সিংয়ের পরিবার বলেছে যে তারা তাদের ছেলের মৃত্যুর ছয় মাস পরেও কেন্দ্র বা সেনাবাহিনীর কাছ থেকে কোনও অনুগ্রহ করেনি। (এক্সপ্রেস ফাইল ছবি)
Agniveer Ajay Singh: চলতি বছরের জানুয়ারিতে জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরিতে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে নিহত হন অগ্নিবীর অজয় সিং। পরিবারকে দেওয়া ক্ষতিপূরণ নিয়ে গান্ধী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের মধ্যে বাকযুদ্ধে উত্তপ্ত হয় সংসদ।
রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন শহীদ অগ্নিবীর অজয় সিংয়ের পরিবার কেন্দ্র থেকে কোনও ক্ষতিপূরণ পায়নি। পাল্টা রাজনাথ সিং অভিযোগকে মিথ্যা বলে অভিহিত করেন এবং বলেন যে সরকার কর্তব্যরত অবস্থায় শহীদ অগ্নিবীরদের পরিবারকে ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেয়।
অজয় সিংয়ের বাবা চরণজিৎ সিং পেশায় একজন শ্রমিক। তিনি দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেছেন: “আমরা বীমা কভারেজ থেকে ৯৮ লক্ষ টাকা পেয়েছি। এর মধ্যে রয়েছে সেনাবাহিনীর বিমান কভারেজ বাবদ ৪৮ লক্ষ টাকা। পাশাপাশি একটি বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে আরও ৫০ লক্ষ টাকা বীমা কভারেজ বাবদ পেয়েছি। পাঞ্জাব সরকার আমাদের ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। কিন্তু রাজনাথ সিংয়ের দাবি যে কেন্দ্র আমাদের এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে তা সম্পূর্ণ অসত্য। আমরা এখনও কেন্দ্র বা সেনাবাহিনীর কাছ থেকে কোনো ক্ষতিপূরণ পাইনি।”
আরও পড়ুন : < Arvind Kejriwal Bail: সিবিআইয়ের গ্রেফতারিকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ কেজরির, কেন্দ্রীয় সংস্থাকে নোটিস হাইকোর্টের >
सत्य की रक्षा हर धर्म का आधार है!
लेकिन रक्षा मंत्री राजनाथ सिंह ने शहीद अग्निवीर के परिवार को सहायता मिलने के बारे में संसद में झूठ बोला।
उनके झूठ पर शहीद अग्निवीर अजय सिंह के पिता जी ने खुद सच्चाई बताई है।
रक्षा मंत्री को संसद, देश, सेना और शहीद अग्निवीर अजय सिंह जी के… pic.twitter.com/H2odxpfyOO— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) July 3, 2024
লোকসভায় রাহুল বক্তৃতার পরে, সেনাবাহিনী সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল এক্স এ করা এক পোস্টে দাবি করে যে প্রায় ১.৬৫ কোটি টাকার মধ্যে পরিবারকে ৯৮.৩৯ লক্ষ টাকা ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়েছে। সেনাবাহিনী অবশ্য স্বীকার করেছে যে এক্স গ্রেশিয়া বাবদ টাকা এখনও দেওয়া বাকী আছে। “এটা জোর দিয়ে বলা হয়েছে যে ভারতীয় সেনাবাহিনী অগ্নিবীর অজয় সিং-এর সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকে স্যালুট করে"। আবেগাপ্লুত বাবা বলেছেন, “আমাদের ছেলেকে ফিরিয়ে দিন। আমরা কোনো টাকা চাইব না। সরকার যদি আমাদের ছেলেকে ফিরিয়ে দিতে পারে তাহলে আমাদের কোনো টাকা লাগবে না,”।