/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/10/bipin-rawat-759.jpg)
সেনা প্রধান বিপিন রাওয়াত। ছবি: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
‘ধূসর তালিকা’য় অন্তর্ভুক্ত হওয়া যে কোনও দেশের কাছেই অপমানজনক। এই ধাক্কা সামলাতে চাপের মুখে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করতে হবে পাকিস্তানকে, এমন মন্তব্যই করেছেন ভারতীয় সেনা প্রধান বিপিন রাওয়াত। উল্লেখ্য, পাকিস্তানকে শেষ সুযোগ দিয়েছে ফিনান্সিয়ার অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ)। সন্ত্রাসবাদে আর্থিক মদতের অভিযোগে পাকিস্তানকে আবারও ‘ধূসর তালিকা’য় রেখেছে এফএটিএফ।
এ প্রসঙ্গে সংবাদসংস্থা এএনআই-কে বিপিন রাওয়াত বলেন, ‘‘ওদের (পাকিস্তান) উপর চাপ রয়েছে। ওদের এবার পদক্ষেপ করতেই হবে। আমরা চাই ওরা শান্তি ফেরাক। ধূসর তালিকায় অন্তর্ভুক্তি যে কোনও দেশের পক্ষেই অপমানজনক’’।
আরও পড়ুন: নোবেলজয়ী অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ‘বামপন্থী মতাদর্শের’, বিতর্কিত মন্তব্য পীযূষ গোয়েলের
#WATCH "There is pressure on them. They have to take action. We would like them to work towards restoring peace. To be on such a 'Grey List' is a setback for any nation," says Army Chief General Bipin Rawat on Financial Action Task Force warns Pakistan of blacklisting pic.twitter.com/43V7Y6aBr9
— ANI (@ANI) October 19, 2019
আরও পড়ুন: মাটির নীচ থেকে উদ্ধার সদ্যোজাত শিশুকন্যার বাঁচার লড়াইয়ে পাশে দাঁড়াচ্ছে বরেলি
প্রসঙ্গত, সন্ত্রাসবাদে আর্থিক মদতের অভিযোগে এবার পাকিস্তানকে ‘গাঢ় ধূসর’ তালিকায় অন্তর্ভুক্তি করা হতে পারে বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। শেষমেশ আগের বারের মতো এবারও ধূসর তালিকায় পাকিস্তানকে রেখে শেষ সুযোগ দিল এফএটিএফ। আগামী ৪ মাসের মধ্যে নির্দেশিত পদক্ষেপ করতে হবে পাকিস্তানকে। এর আগে, গত বছর জুনেও পাকিস্তানকে ধূসর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
এফএটিএফ-এর নিয়ম অনুযায়ী ধূসর ও কালো তালিকার মাঝে তাৎপর্যপূর্ণ ‘গাঢ় ধূসর’ তালিকা। এই তালিকায় অন্তর্ভুক্তি মানে কালো তালিকাভুক্ত করার আগে শেষবার কোনও দেশকে সতর্ক করে দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, সন্ত্রাসবাদে আর্থিক মদতের উপর নজরদারি চালায় এফএটিএফ। ১৯৮৯ সালে তৈরি করা হয় এফএটিএফ। আন্তর্জাতিকস্তরে সন্ত্রাসবাদে আর্থিক মদত করা হচ্ছে কিনা, সে ব্যাপারে নজরদারি চালায় ওই সংস্থা। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কোনও ভাবেই যাতে সন্ত্রাসের জন্য আর্থিক লেনদেন না হয়, তা তদারকি করে এই সংস্থা।
Read the full story in English