Advertisment

এখনও পর্যন্ত এনআরসিতে অন্তর্ভুক্তির আবেদন জানিয়েছেন মাত্র ৩.৫ লক্ষ মানুষ: সূত্র

৩০ জুলাই অসমে জাতীয় নাগরিকপঞ্জির প্রথম খসড়া প্রকাশ করা হয়। মোট ৩.২৯ কোটি আবেদনকারীর মধ্যে এই তালিকায় স্থান পান ২.৯ কোটি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

৬ মাস বাড়ল এনআরসি আপডেটের সময়সীমা (ফাইল ফোটো)

অসমে নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) খসড়া থেকে বাদ পড়া ৪০ লক্ষ মানুষের মধ্যে সাড়ে তিন লক্ষ ইতিমধ্যে নিজেদের ভারতীয় নাগরিক বলে দাবি করে অন্তর্ভুক্তির আবেদন জমা করেছেন, এমনটাই খবর বিশেষ সূত্রের। এর পাশাপাশি, 'অবৈধ নাগরিক' হওয়া সত্বেও বেশ কিছু ব্যক্তির নাম কেন প্রাথমিক খসড়ায় স্থান পেয়েছে সে বিষয়ে জানতে চেয়ে তথ্য-সহ আবেদন জমা পড়েছে। জানা যাচ্ছে, এমন আবেদনের সংখ্যা একশর থেকে কিছু কম।

Advertisment

শনিবার দিল্লিতে নাগরিকপঞ্জির বিষয়ে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ, অসমের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনেওয়াল, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব রাজিব গৌবা, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর ডিরেক্টর রাজিব জৈন প্রমুখ। নাগরিকপঞ্জিতে অন্তর্ভুক্তির আবেদন বা অভিযোগ এখনও পর্যন্ত বেশ কম জমা পড়ার বিষয়টি সেখানে আলোচিত হয়েছে।

আরও পড়ুন- ভারভারা রাওকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে পাঠাল আদালত

প্রসঙ্গত, ৩০ জুলাই অসমে জাতীয় নাগরিকপঞ্জির প্রথম খসড়া প্রকাশ করা হয়। মোট ৩.২৯ কোটি আবেদনকারীর মধ্যে এই তালিকায় স্থান পান ২.৯ কোটি। এরপরই বাদ পড়া ৪০ লক্ষ মানুষের নাগরিকত্ব নিয়ে দেশ জুড়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়। এরপরই নাগরিকপঞ্জিতে অন্তর্ভুক্তির আবেদন এবং অভিযোগের একটি আদর্শ কার্যবিধি (এসওপি) তৈরি করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসাবে নির্দিষ্ট কয়েকটি নথির কথাও দু'দফায় উল্লেখ করে দেয় শীর্ষ আদালত।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে নাগরিকপঞ্জিতে অন্তর্ভুক্তির জন্য আবেদনের সময়সীমা শুরু হয়েছে। ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করা যাবে এবং অভিযোগ জানানো যাবে। আর এর মধ্যেই প্রায় দু'মাসের মাথায় আবেদনকারীর সংখ্যা প্রকাশ্যে এল বিশেষ সূত্র মারফৎ।

Read the full story in English

nrc
Advertisment