/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/11/cpm-flag.jpg)
ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গত ২১ অক্টোবর সিপিএম নেতাকে গ্রেফতার কারা হয়।
ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ধৃত ত্রিপুরার প্রাক্তন মন্ত্রী তথা সিপিএম নেতা বাদল চৌধুরীকে হেফাজতে নিল পুলিশ। ৬৩৮.৪০ কোটি টাকার ঘুষ নেওয়ার মামলায় বাদলকে ৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। পুলিশ হেফাজত শেষ হলে, তাঁকে ফের জেল হেফাজতে পাঠানো হবে। আগামী ২২ নভেম্বর ফের বাদলকে আদালতে পেশ করা হবে বলে খবর।
উল্লেখ্য, ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গত ২১ অক্টোবর আগরতলার একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। জানা যাচ্ছে, ২০০৮-২০০৯ সালে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ত্রিপুরার এই প্রাক্তন মন্ত্রীর পাশাপাশি অভিযুক্ত প্রাক্তন ইঞ্জিনিয়র-ইন-চিফ সুনীল ভৌমিক ও প্রাক্তন মুখ্যসচিব যশপাল সিংও।
আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে সরকার গঠন নিয়ে সোনিয়া-উদ্ধব ফোনে কথা
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/11/badal.jpg)
আরও পড়ুন:‘মন্দির কবে হবে? অযোধ্যাজুড়ে একটাই প্রশ্ন
তবে বাদলের শারীরিক অবস্থার কথা মাথায় রেখে বেশ কিছু নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বাদলকে পুলিশি লক-আপে না রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাওয়া-বাতাস খেলে, এমন কোনও ঘরে তাঁকে আলাদা করে রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। পাশাপাশি শৌচালয় রয়েছে এমন কোনও ঘরের ব্যবস্থা করার কথা বলেছে আদালত। খাট, ডায়েট মেনে খাবার দেওয়ার কথাও বলেছে আদালত। দিনে একবার অন্তত চিকিৎসককে ডেকে তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, বাদলের দু’বার হৃৎপিণ্ডের অস্ত্রোপচার (বাইপাস সার্জারি) করা হয়েছিল। অক্টোবরে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন তাঁর ব্রেন স্ট্রোকও হয়েছিল।
এ মামলায় এফআইআর দায়েরের পর ৬ দিন ধরে বেপাত্তা ছিলেন বাদল। পরে একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউ-তে তাঁর হদিশ মেলে। তাঁকে মারধর ও হেনস্থা করা হচ্ছে বলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন ত্রিপুরার এই প্রাক্তন মন্ত্রী। এই গোটা ঘটনায় ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করেছেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সিপিআইএম পলিটব্যুরো সদস্য মানিক সরকার।
Read the full story in English