/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/10/ind-china-759-new.jpg)
ফাইল ছবি।
চিনের মাইক্রোওয়েভ অস্ত্র প্রয়োগের তত্ত্ব ওড়াল ভারতীয় সেনা। পূর্ব লাদাখে চিন মাইক্রোওয়েভ অস্ত্র প্রয়োগ করেছিল বলে দাবি করে যে খবর পরিবেশন করা হয়েছে, তা ভুয়ো বলে দাবি করে সোচ্চার হয়েছে ভারতীয় সেনা। এদিন টুইটারে সেনার তরফে বলা হয়েছে, ‘‘পূর্ব লাদাখে মাইক্রোওয়েভ অস্ত্র প্রয়োগ নিয়ে সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদন ভিত্তিহীন। এ খবর ভুয়ো’’।
উল্লেখ্য়, ব্রিটিশ দৈনিক দ্য় টাইমস সম্প্রতি দাবি করেছে যে, দুই শিখরচূড়া থেকে ভারতীয় বাহিনীকে হঠাতে মাইক্রোওয়েভ অস্ত্র প্রয়োগ করেছিল। যেহেতু, চুক্তি অনুযায়ী দু’দেশের মধ্য়ে আগ্নেয়াস্ত্র ব্য়বহার করা যাবে না, সে কারণেই এই অস্ত্র প্রয়োগ বলে জানানো হয়েছে।
Media articles on employment of microwave weapons in Eastern Ladakh are baseless. The news is FAKE. pic.twitter.com/Lf5AGuiCW0
— ADG PI - INDIAN ARMY (@adgpi) November 17, 2020
আরও পড়ুন: ‘সন্ত্রাসবাদের মদতদাতাদের জবাবদিহি করতে হবে’, চিনের ‘বন্ধু’ পাকিস্তানকে তোপ মোদীর
জিন ক্য়ানরং নামে বেজিংয়ের এক অধ্য়াপকের দাবির উপর ভিত্তি করে ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করে ব্রিটিশ দৈনিক। ওই অধ্য়াপক দাবি করেছেন যে, গত অগাস্টে ওই অস্ত্র প্রয়োগ করা হয়েছিল। তাঁর কথায়, ওই অস্ত্র প্রয়োগের ১৫মিনিটের মধ্য়েই শিখরচূড়ায় থাকা সৈনিকরা বমি করতে শুরু করেন। তাঁরা দাঁড়াতে পারছিলেন না, ফলে পালিয়ে যান। এভাবেই চিন ওই জায়গা পুনর্দখল করে।
উল্লেখ্য়, মে মাসের শুরু থেকে তেতে রয়েছে ভারত-চিন সীমান্ত। একাধিক বৈঠকের পরও রফা মেলেনি। কূটনৈতিক স্তরে আলোচনার মধ্য়েই গত ১৫ জুন গালওয়ানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে মৃত্য়ু হয়েছে ২০ জন ভারতীয় জওয়ানের। চিনের পক্ষেও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে মোদী সরকার। যদিও সে বিষয়ে সরাসরি কোনও তথ্য় দেয়নি বেজিং। এরপর গত ২৯ অগাস্টের পর আবারও নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায়। ৪৫ বছর পর সীমান্তে গুলি চালানোর খবর আসে।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন