New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/09/VACCINE-759.jpg)
প্রতীকী ছবি।
এ বিষয়ে এবার যাবতীয় পরিকল্পনা করা শুরু করল কেন্দ্র, তৈরি হচ্ছে দেশের বৃহত্তম টিকাদান অভিযানের ব্লু-প্রিন্টও।
প্রতীকী ছবি।
বিশ্বজুড়ে কোভিড ভ্যাকসিনের শেষ পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে। ভারতেও তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চালাচ্ছে তিনটি ভ্যাকসিন। দেশের করোনা সংক্রমণে কিছুটা রাশ টানা গেলেও সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হয়নি এই ভাইরাস। এমনিতেই ভ্যাকসিন উৎপাদন হলে আগে কারা অগ্রাধিকার পাবেন তা নিয়ে কিছুটা জল্পন ছিল। যারা সামনে থেকে এই কোভিড লড়াইয়ে অংশগ্রহণ করছেন যেমন পুলিশ, স্বাস্থ্যকর্মীদেরই আগে পাওয়ার কথা এই ভ্যাকসিন।
তবে এ বিষয়ে এবার যাবতীয় পরিকল্পনা করা শুরু করল কেন্দ্র, তৈরি হচ্ছে দেশের বৃহত্তম টিকাদান অভিযানের ব্লু-প্রিন্টও। আগামী বছরেই ভারতে করোনা ভ্যাকসিন বাজারে আসতে পারে এমন সম্ভাবনার কথাই জানান হয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে। সেই মোতাবেক এখন থেকেই শুরু হয়েছে পরিকল্পনা পর্যায়।
আরও পড়ুন, গত ২৪ ঘন্টায় সংক্রমিতের সংখ্যা কমে ৫০ হাজার, দৈনিক সুস্থতার হার ৯০ শতাংশ
জানা গিয়েছে একেবারে ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমেই হবে গোটা প্রক্রিয়া। ভ্যাকসিনেশনের আগে সুবিধাকারীদের কাছে পৌঁছে যাবে এসএমএস। যেখানে উল্লেখ করা থাকবে সময় এবং কোথায় এই টিকাকরণ হবে তাঁর বিস্তারিত তথ্য। পরবর্তী ডোজ এবং সার্টিফিকেট QR কোড ব্যবহার করেই ডাউনলোড করতে পারা যাবে। প্রাথমিকভাবে টিকাকরণের স্থান হিসেবে স্কুলগুলিকেই বেছে নেওয়া হবে বলে খবর।
কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের পরবর্তী ধাপ নিশ্চিত করতে প্রশাসনের উচ্চ-স্তরের বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে আলোচনাও চলছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, গত সপ্তাহে একটি কোভিড পর্যালোচনা বৈঠকে দেশের ভৌগলিক বিরাটত্বের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি। এমনকী ভ্যাকসিন সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতেও পরামর্শ দিয়েছিলেন।
সরকারি সূত্রের তরফে খবর, "কোভিড-১৯ এর টিকা অভিযানের ক্ষেত্রে একদম নীচের স্তর থেকেই বন্টন প্রক্রিয়াটি করা হবে। যেমন জেলার হেলথ সেন্টার, জেলা হাসপাতাল কিংবা নির্বাচনী বুথগুলি। এমনকী স্কুলের কথাও পরিকল্পনা করা হয়েছে।"
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন