Advertisment

হাইকোর্টের অনুমোদন ছাড়া আইনপ্রণেতাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার নয়, সুপ্রিম নির্দেশ

কড়া নির্দেশ শীর্ষ আদালতের।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Wont file detailed affidavit Centre tells SC on Pegasus row

সুপ্রিম কোর্ট

হাইকোর্টের অনুমোদন ছাড়া ফৌজদারী দণ্ডবিধির (CRPC) অধীনে অভিযুক্ত আইন প্রণেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহার করতে পারবেন না সরকারি আইনজীবী। মঙ্গলবার যুগান্তকারী এই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। একই সঙ্গে শীর্ষ আদালতের তরফে সমস্ত হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, যেন বিশেষ ফরম্যাটে আইন প্রণেতাদের বিরুদ্ধে নেওয়া বিভিন্ন মামলার তথ্য সরবরাহ করা হয়। আইন প্রণেতাদের বিরুদ্ধে ট্রায়াল কোর্টে বিচারাধীন মামলা এবং তা কোন পর্যায়ে রয়েছে তারও বিবরণও দিতে বলা হয়েছে।

Advertisment

আরও পড়ুন- গ্রামীণ ভারতে টিকাকরণে সাফল্য, ৬০ শতাংশই টিকার আওতায়

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ মঙ্গলবার জানিয়েছে, পরবর্তী রায়ের আগে ফোজদারী মামলায় অভিযুক্ত আইন প্রণেতাদের বিরুদ্ধে এদিনের নির্দেশই চূড়ান্ত।

আরও পড়ুন- ‘কেউ যেন সীমা না ছাড়ায়’, পেগাসাস ইস্যুতে সব পক্ষকে সাবধান করল সুপ্রিম কোর্ট

অপরাধীরা যাতে আজীবন ভোটে লড়তে না পারে তার জন্য সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলছে। প্রধান বিচারপতি রামানা ও বিচারপতি সূর্যকান্তের এসলাসেই চলছে মামলাটি। পাশাপাশি এই দুই বিচারপতির বেঞ্চেই বিচারাধীন আইনজীবী ও বিজেপি নেতা অশ্বিনী উপাধ্যায়ের ২০১৬ সালে দায়ের জনস্বার্থ মামলাটিও। এক্ষেত্রে ফৌজদারী মামলায় অভইযুক্ত আইন প্রণেতাদের বিরুদ্ধে মামলার দ্রুত বিচারের দাবি জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন- ৫ মাসে সর্বনিম্ন সংক্রমণ, একধাক্কায় অনেকটাই কমল অ্যাকটিভ রোগীর হার

২০২০ সালে রাজনীতিকে অপরাধ-মুক্ত করতে বড় পদক্ষেপ করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। এবার সেই নির্দেশকেই আরও কঠোর করল সুপ্রিম কোর্ট। এদিন এক মামলার শুনানিতে শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, জনপ্রতিনিধিদের অপরাধ-যোগ প্রকাশ্যে আনতে হবে। মনোনীত হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তা সামনে আনতে হবে। একই সঙ্গে যদি কোনও আইন প্রণেতার অতীতে কোনও অপরাধের রেকর্ড থাকে তা সামনে আনতে হবে। একই সঙ্গে আদালতের নির্দেশ, একজন অপরাধ যোগ থাকা ব্যক্তিকে কেন জনপ্রতিনিধি করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে তার ব্যাখ্যাও দিতে হবে দলকে।

Read in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

supreme court
Advertisment