/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/03/ie-PTI03_23_2024_000095A.jpg)
ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, শনিবার, 23 মার্চ, 2024, বেঙ্গালুরুতে 'ইক্যুইটি অ্যান্ড এক্সিলেন্স ফর ফিউচারিস্টিক জুডিশিয়ারি' থিমে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের 21তম দ্বিবার্ষিক রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের সম্মেলনে। (পিটিআই ছবি)
বিচার বিভাগের মানহানি করার রাজনৈতিক এজেন্ডা…..! হরিশ সালভে সহ ৬০০ আইনজীবীর চিঠি CJI কে।
চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে বিচারবিভাগের উপর। এমনই অভিযোগে একদল আইনজীবী ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে একটি চিঠি লিখেছেন।
আইনজীবীদের অভিযোগ, রাজনৈতিক বিষয়ে বিচার বিভাগের ওপর চাপ সৃষ্টি, বিচার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে এবং আদালতের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করতে অযৌক্তিক যুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
বিচার বিভাগের মানহানি করার রাজনৈতিক এজেন্ডা নিয়ে ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি লিখে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন একদল আইনজীবী। চিঠিতে, CJI-এর কাছে অভিযোগের সুরে বলা হয়েছে যে রাজনৈতিক বিষয়ে বিচার বিভাগের উপর চাপ সৃষ্টি করতে, বিচারিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে এবং আদালতের আদেশ খণ্ডন করতে অযৌক্তিক যুক্তি দেওয়া হচ্ছে। পরিকল্পিতভাবে এজেন্ডা চালানো হচ্ছে, এটা গণতান্ত্রকে হত্যার সামিল।
যে ৬০০ জন আইনজীবী সিজেআই চন্দ্রচূড়কে চিঠি দিয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়ার আইনজীবী হরিশ সালভে, বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার সভাপতি মনন কুমার মিশ্র, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আদিশ আগরওয়াল, পিঙ্কি আনন্দ, হিতেশ জৈনের মতো বিশিষ্ট আইনজীবীরা। বিচার বিভাগের উপর আক্রমণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ করেছেন আইনজীবীরা।
কোন রাজনৈতিক দলের নাম না করে চিঠিতে এজেন্ডার অংশ হিসেবে বিচার বিভাগের অবমাননা করায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। আইনজীবীরা বিচার বিভাগের সততা ক্ষুণ্ন করার এমন প্রচেষ্টা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর মামলায় বিচার বিভাগকে প্রভাবিত ও আদালতের মানহানি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, আদালতের প্রতি জনগণের আস্থা দুর্বল করার জন্য বিচার বিভাগের বর্তমান কার্যক্রম ও অতীত নিয়ে মিথ্যা আখ্যান তৈরি করা হচ্ছে।