Advertisment

একযোগে একশো’র বেশি জায়গায় অভিযান, সন্ত্রাসবাদকে সমূলে উৎখাতে তৎপর NIA

সকাল থেকে প্রায় একশো’র বেশি জায়গায় অভিযান চালানো হয়েছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NIA

আজ সকালেই একশো’র বেশি জায়গায় হানা দিল এনআইএ। ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) একযোগে তামিলনাড়ু, কেরালা এবং কর্ণাটকের একাধিক স্থানে  অভিযান চালিয়েছে। সকাল থেকে প্রায় একশো’র বেশি  জায়গায় অভিযান চালানো হয়েছে। সূত্রের খবর, ভিডিওর মাধ্যমে তরুণদের রিক্রুট করছে আইএসআইএস। সম্প্রতি এনআইএ এমন অনেক ভিডিওর বিষয়ে তথ্য হাতে পেয়েছে। যাতে যুবকদের মগজ ধোলাই করে সন্ত্রাসবাদীকাজে নিয়োগ করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি এনআইএ টিম কোয়েম্বাটুর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ মামলারও তদন্ত করছে। এদিন এই নিয়েও বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়েছে।

Advertisment

২৩ অক্টোবর ২০২২-এ কোট্টাই ইশ্বরন মন্দিরের সামনে একটি গাড়িতে একটি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে সন্দেহজনক সন্ত্রাসবাদী জেমস মুবিন নিহত হন। এই ঘটনায় মুবিনের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধার করেছে তদন্তকারী সংস্থা। এই মামলায় ইতিমধ্যে ৬ আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুরে এবং কর্ণাটকের ব্যাঙ্গালুরুতে গত বছরের বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে। গত বছরের ২৩ অক্টোবর ও ১৯ নভেম্বর দুটি বিস্ফোরণ হয়। সূত্রের খবর, তামিলনাড়ুর এবং কেরালার সহ তিনটি রাজ্যের প্রায় পাঁচ ডজন জায়গায় একযোগে অভিযান চালানো হয়েছিল।

এনআইএ সূত্রে খবর, কোয়েম্বাটুর বিস্ফোরণের পরিকল্পনা করেছিলেন উমর ফারুক। মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন, শেখ হিদায়াতুল্লাহ ও সানোফার আলীও এই পরিকল্পনায় জড়িত ছিলেন। দুর্ঘটনায় মুবিন ও এক যাত্রী মহম্মদ শারিক মারা যান। এসময় অটোরিকশা চালক পুরুষোত্তম পূজারী আহত হন। সংস্থার মতে, কুকার বোমাটি উপকূলীয় অঞ্চল এবং রাজ্যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়াতে এবং একটি বড় আকারের হামলা চালানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল।

NIA ISIS
Advertisment