করোনার হানায় বিশ্বজুড়ে হাহাকার পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে করোনার ভ্য়াকসিন আবিষ্কারে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। করোনা ভ্য়াকসিন আবিষ্কারের পথে আশার আলো দেখল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্য়ালয়ের গবেষণা। অক্টোবর মাসের মধ্য়েই করোনা ভ্য়াকসিন বাজারে আনা হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন গবেষকরা।এ প্রসঙ্গে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্য়ালয়ের জেনার ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর অধ্য়াপক অ্য়াড্রিয়ান হিল জানিয়েছেন, অগাস্ট ও সেপ্টেম্বরের মধ্য়েই ক্লিনিক্য়াল ট্রায়ালের ফল জানা যাবে, অক্টোবরেই বাজারে এসে যাবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ''শিম্পাঞ্জির উপর পরীক্ষায় ভ্য়াকসিন দারুণ কাজ করেছে। মানব শরীরে পরীক্ষামূলকভাবে এই ভ্য়াকসিন প্রয়োগ করার পর্যায় শুরু হয়েছে''।
এদিকে, আক্রান্তের নিরিখে সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছয়নি বহু দেশই। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে তাই বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়াবে ১ কোটি, এমনটাই জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম।
অন্যদিকে, নভেল করোনাভাইরাসের দাপট দেখেই চলেছে ভারত। মূলত দিল্লি এবং মহারাষ্ট্র। প্রতিদিন এই সব রাজ্য আক্রান্ত বেড়েই চলেছে। একদিনের নিরিখে গত ২৪ ঘন্টায় ফের গড়ল করোনা সংক্রমণের রেকর্ড। নতুন করে দেশে কোভিড সংক্রমিত ১৫,৯৬৮ জনের দেহে। গত ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৪৬৫ জনের।ভারতে মোট পজিটিভের সংখ্যা ৪,৫৬,১৮৩ জন। স্বাস্থ্যমন্ত্রক প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুসারে, মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১৪,৪৭৬। বর্তমানে করোনা অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ১,৮৩,০২২ জন। সুস্থতার সংখ্যা ২,৫৮,৬৮৫ জন।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
Live Blog
Coronavirus Lockdown Situation In India-West Bengal Kolkata Updates. করোনা-লকডাউন পরিস্থিতির সব খবর জানতে চোখ রাখুন এখানে...
মঙ্গলবার দিল্লিতে প্রায় ৪০০০ নতুন করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। ভারতের কোনও রাজ্যে এ যাবৎ এত করোনা সংক্রমণ এক দিনে ধরা পড়েনি। এমনকি মহারাষ্ট্র, যেখানে সংক্রমিতের সংখ্যা দিল্লির দ্বিগুণ, সেখানেও এত নতুন সংক্রমণ এক দিনে দেখা যায়নি।
দিল্লিতে সংক্রমণ বৃদ্ধির হার জাতীয় বৃদ্ধির প্রায় দ্বিগুণ। এখানে এখন মোট সংক্রমণের পরিমাণ ৬৬,৬০২। সম্ভবত আজই সংক্রমণ সংখ্যায় মুম্বইকে পিছনে ফেলে দেবে দিল্লি। মুম্বইতে সংক্রমণ সংখ্যা এখন ৬৮,৪১০। সেখানে সংক্রমণ বৃদ্ধির হার অনেকটাই শ্লথ, মঙ্গলবার মুম্বইতে মাত্র ৮৪২টি নতুন সংক্রমণ ধরা পড়েছে।দিল্লিতে সংক্রমণের এই আধিক্যের একটা বড় কারণ টেস্টের সংখ্যাবৃদ্ধি। এই সংখ্যা গত এক সপ্তাহে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, এই সময়েই সংক্রমণ সংখ্যাও বেশি বেড়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। মঙ্গলবার দিল্লিতে প্রায় ১৭ হাজার টেস্ট হয়েছে।
করোনার হানায় বিশ্বজুড়ে হাহাকার পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে করোনার ভ্য়াকসিন আবিষ্কারে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। করোনা ভ্য়াকসিন আবিষ্কারের পথে আশার আলো দেখল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্য়ালয়ের গবেষণা। অক্টোবর মাসের মধ্য়েই করোনা ভ্য়াকসিন বাজারে আনা হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন গবেষকরা।
এ প্রসঙ্গে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্য়ালয়ের জেনার ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর অধ্য়াপক অ্য়াড্রিয়ান হিল জানিয়েছেন, অগাস্ট ও সেপ্টেম্বরের মধ্য়েই ক্লিনিক্য়াল ট্রায়ালের ফল জানা যাবে, অক্টোবরেই বাজারে এসে যাবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ''শিম্পাঞ্জির উপর পরীক্ষায় ভ্য়াকসিন দারুণ কাজ করেছে। মানব শরীরে পরীক্ষামূলকভাবে এই ভ্য়াকসিন প্রয়োগ করার পর্যায় শুরু হয়েছে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের এখনও পর্যন্ত কোনও প্রমাণিত চিকিৎসাপদ্ধতি বেরোয়নি। এ পরিস্থিতিতে চিকিৎসার জন্য রোগীদের অন্য রোগের জন্য অনুমোদিত ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা হচ্ছে। রেমডেসিভির ও ফ্লাপিরাভিরের জেনেরিক ভার্সন ব্যবহারে ভাইরাল লোড কমছে, কিন্তু তা পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মত কার্যকর হয়নি।
ভারতে টোসিলিজুমাব এবং প্লাজমা থেরাপিও কাজে লাগানো হচ্ছে নির্দিষ্ট ধরনের রোগীদের জন্য। এ ছাড়া ভারতে ম্যালেরিয়ার ওষুধ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনও ব্যবহৃত হচ্ছে। এ ওষুধের কার্যকারিতা নিয়ে বহু বিতর্ক রয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তাদের সলিডিরিটি ট্রায়ালে এ ওষুধ নিয়ে পরীক্ষা বন্ধ করে দিয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে মৃত্যুহার কমাতে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ব্যর্থ হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত।
এ ছাড়া, ব্রিটেন সরকার গত সপ্তাহে কম দামের বহুল ব্যবহৃত স্টেরয়েড ডেক্সামেথাসোন ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। এই ওষুধ গুরুতর অসুস্থদে প্রাণের ঝুঁকি কমায় বলে প্রমাণিত হয়েছে।
বিস্তারিত পড়ুন, ভারতে কোভিড-১৯ উপসর্গে কী চিকিৎসা হচ্ছে?
এক দিনে ৩ হাজার ৭৮৮ জন করোনা আক্রান্ত হলেন দিল্লিতে। সর্বমোট সংখ্যা ৭০ হাজার ৩৯০ নিয়ে কোভিড ভাইরাস আক্রান্তের নিরিখে মুম্বাইকে ছাপিয়ে গেল দিল্লি। মুম্বাইতে গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ১১৮ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ হাজার ৫২৮। তবে দিল্লিতে করোনা পরীক্ষার সংখ্যাও অনেক বেশি। এখনও পর্যন্ত ৪ লক্ষ ২০ হাজার করোনা পরীক্ষা হয়েছে রাজধানীতে। অন্যদিকে মুম্বাইতে কোভিড পরীক্ষার সংখ্যা ২ লক্ষ ৯৪ হাজার। তবে করোনার উর্ধ্বমুখীর হার বেশি মুম্বাইতেই। মোট মৃতের সংখ্যাতেও এগিয়ে মুম্বাই। সেখানে নভেল করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৯৬৪ জনের। দিল্লিতে এই ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৩৬৫ জনের।
এখনও বিশ্বজুড়ে দাপট অব্যাহত করোনা ভাইরাসের। এই ভাইরাসের জেরে আক্রান্ত হয়েছেন ৯০ লক্ষেরও বেশি মানুষ। সেই পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে যে এখনও করোনার দাপট চলবে। আমেরিকার মত দেশগুলিতে এখনও আক্রান্তের সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছতে পারেনি করোনাভাইরাস। এক সপ্তাহের মধ্যেই এক কোটি ছুঁতে চলছে আক্রান্তের সংখ্যা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেন, "আমরা এখনও এই ভাইরাস প্রতিরোধকারী ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা এবং তা তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এই ভাইরাস রুখতে আমাদের কাছে যা অস্ত্র আছে তা দিয়ে সবরকম জরুরিকালীন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।"
করোনার জেরে ধাক্কা খাচ্ছে স্বাভাবিক চিকিৎসা। করোনা আক্রান্ত নন, অথচ অসুস্থ এমন রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি নেওয়ার বিষয়ে কোভিড আবহেই অশান্ত হচ্ছে হাসপাতালের ডাক্তার-ইন্টার্ন এবং রোগীর পরিবার। সেই প্রেক্ষাপটেই এবার স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় যে সরকারি এবং বেসরকারি যেকোনও হাসপাতাল করোনা নেই, এমন রোগীকে ভর্তি না নিলে তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে রাজ্য সরকার।
এমনকী বিশেষভাবে সর্তক করা হয়েছে রাজ্যের বেসরকারি হাসপাতালগুলিকেও। সাফ জানান হয়েছে ভর্তির বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে রোগীর পরিবারের তরফে অভিযোগ আসলে হাসপাতালের লাইসেন্সও বাতিল করা হতে পারে। এছাড়াও প্রয়োজনীয় শাস্তিও গ্রহণ করা হতে পারে।
বাংলায় করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৪৪৫ জনের শরীরে মিলল করোনাভাইরাস। এ নিয়ে বুধবার পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ১৭৩। বাংলায় করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৪ হাজার ৮৮০। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৫৯১, রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে।
বাংলায় করোনার সংক্রমণের সঙ্গে সঙ্গেই দ্রুত হারে বাড়ছে সুস্থতার হার। করোনাকে হারিয়ে একদিনে বাংলায় সুস্থ হয়েছেন ৪৮৪ জন। সবমিলিয়ে বাংলায় এখনও পর্যন্ত করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৭০২ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৬৩.৯৪ শতাংশ, বুধবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।
করোনা পরিস্থিতিতে বাংলায় ফের লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর কথা ঘোষণা করলেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাজ্যে কনটেনমেন্ট জোনে লকডাউন জারি থাকবে বলে বুধবার জানালেন মমতা। এদিন নবান্নে সর্বদল বৈঠক শেষে সাংবাদিক বৈঠকে মমতা জানিয়েছেন, ”লকডাউন আরও একটু বাড়ানো হল। করোনা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে”। তবে উচ্চমাধ্যমিকের পরীক্ষা সূচি অনুযায়ীই হবে। জুলাই মাসে উচ্চমাধ্যমিকের বাকি তিন পরীক্ষা সূচি মেনেই হবে। এদিকে, ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার কথা আগেই জানানো হয়েছে। আর কী জানালেন মুখ্যমন্ত্রী? পড়ুন এই প্রতিবেদনে, বাংলায় কনটেনমেন্ট জোনে ৩১ জুলাই পর্যন্ত বাড়ল লকডাউন, ঘোষণা মমতার
কোভিড-১৯ অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়তে ভ্যাকসিন তৈরির জন্য বিশ্ব জুড়ে বিজ্ঞানীরা অভূতপূর্ব পদক্ষেপ নিয়েছেন। আগামী মাস থেকে তিনটি ভ্যাকসিনের শেষ পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হবে। এগুলি তৈরি করেছে Moderna Inc, চিনের Sinovac Biotech এবং ব্রিটেনের Oxford-AstraZeneca।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া সাম্প্রতিকতম হিসেবে ১৩টি পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিন মানবদেহে পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং আরও ১২০টি প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ভ্যাকসিনের হিউম্যান ট্রায়াল হচ্ছে চিনে, ৬টি। এদিকে এর মধ্যে সারা বিশ্বে প্রায় ৯০ লক্ষ মানুষ সংক্রমিত হয়েছেন,, মারা গিয়েছেন ৪৬৮৪৮৪ জন।
যদি সব কিছু ঠিকঠাক চলে নভেম্বরের শেষে আপৎকালীন ব্যবহারের জন্য ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে যেতে পারে, যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়ামক অনমতি পাওয়ার পর গণ উৎপাদন ও তা সরবরাহ হতে হতে সামনের বছর পড়ে যাবে। বিস্তারিত পড়ুন, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের সাম্প্রতিকতম পরিস্থিতি কী?/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/57082COVID-VACCINE-FAR.jpg)
এক সপ্তাহ আগেও দিল্লিতে নমুনা পরীক্ষা হত ৫ থেকে ৭ হাজার, যে সময়ে নতুন সংক্রমণ দেখা যাচ্ছিল ১৫০০ থেকে ২০০০। উল্টোদিকে মুম্বইতে দীর্ঘদিন ধরেই দৈনিক নমুনা পরীক্ষা ৪৫০০-র আশেপাশে থাকছে।
আরেকটি রাজ্যেও টেস্টের সঙ্গে সঙ্গে সংক্রমণের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটছে, তেলেঙ্গানায়। দীর্ঘদিন ধরে তেলেঙ্গানায় দৈনিক ৫০০-র কম টেস্ট হচ্ছিল, এবং সংক্রমণের সংখ্যাও কম হচ্ছিল। রাজ্যের হাইকোর্ট কঠোর কিছু মানদণ্ড স্থির করে দেওয়ার পর, অবশেষে সেখানে এখন দৈনিক ৩০০০-এর মত টেস্ট হচ্ছে, এবং নতুন সংক্রমণের সংখ্যাও বাড়ছে। গত পাঁচদিন ধরে প্রতিদিনই রেকর্ড সংখ্যক সংক্রমণ ধরা পড়ছে এই রাজ্যে।
মঙ্গলবার তেলেঙ্গানায় মোট ৮৭৯ জনের নতুন সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ মাসে মোট সংক্রমণ রাজ্যে বেড়েছে তিনগুণ। মঙ্গলবারের হিসেব অনুসারে তেলেঙ্গানায় সংক্রমিত ৯৯৫৩। তেলেঙ্গানায় সংক্রমণের বৃদ্ধি হার বড় সংখ্যক সংক্রমিত রাজ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ, ৮.৫ শতাংশ। সবিস্তারে পড়ুন, করোনাসংক্রমণে আজই মুম্বইকে ছাপিয়ে যেতে পারে দিল্লি/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/42013corona-testing-number.jpg)