কৃষক আন্দোনের রেশ এখনও জারি রয়েছে দেশে। কিন্তু পরিস্থিতি শান্ত নয়। কেন্দ্র এখনও দাবি মেনে না নেওয়া, ক্ষোভে-দুঃখে আত্মহত্যা করেছেন একাধিক কৃষক। সেই ঘটনায় রাশ টানতে এবার কৃষকদের কাউন্সিল করাতে শুরু করল একদল ভলান্টিয়ার।
চিকিৎসকেরা যদিও সেখানে ছিলেন কিন্তু কৃষকদের মানসিক অবস্থা সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই যেভাবে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটছে তা চিন্তা বাড়িয়ে তুলছে এনজিও গোষ্ঠীর মধ্যেও। এদের মধ্য এক কৃষক জানিয়েছেন যে তিনি যখন আহত হয়েছিলেন তখন নিজেকে শেষ করে দেওয়ার কথা ভেবেছিলেন।
আর ঠিক এই ভাবনা থেকেই এগিয়ে এসেছেন এনজিও সংস্থাগুলি। কৃষক আন্দোলনের মাঝেই প্রশ্ন দেওয় লিফলেট বিলি করেছেন। "কেমন আছেন? কোনও ডিপ্রেশন, খারাপ লাগা, অভিমান, চিন্তা হচ্ছে কি না?" ইত্যাদি। এনজিওর মনবিজ্ঞানীরা জানান তাঁদের কাছে আসা কৃষকদের সংখ্যা বাড়ছে। কারণ ঘুম নেই, খাওয়া নেই। কেবল লড়াই আছে।
কিছুদিন আগেই অতিরিক্ত ঠান্ডায় প্রাণ হারান পাঞ্জাবের এক কৃষক। দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তের সিঙ্ঘুতে আজ ৩৭ বছর বয়সের সেই ব্যক্তি মারা যান বলে জানা গিয়েছে। মৃত ব্যক্তি তিন শিশুর বাবা বলেও জানা যায়।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন