কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে ভারতে ৭১৫ দিন সংক্রমণ নামল হাজারের নীচে। সেই সঙ্গে অ্যাকটিভ আক্রান্তের সংখ্যা১৩ হাজারের নীচে নেমে এসেছে। এর পাশপাশি সুস্থতার হার পৌঁছেছে ৯৮.৭৬ শতাংশে।
ভারতে এর আগে ২০২০ সালের ১৮ এপ্রিল মারণ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৯৯১ জন। ইতিমধ্য়ে অবশ্য ভ্যাকসিনের ১,৮৪,৭০,৮৩,২৭৯ ডোজ দেওয়া হয়ে গিয়েছে। কমবয়সিদের টিকা এবং বয়স্কদের বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ চলছে। কোভ্যাক্সিন নিয়ে নতুন নির্দেশিকা দিয়েছে হু। ভারত বায়োটেক নতুন করে তা উৎপাদন করবে বলে জানা গিয়েছে।
করোনার চতুর্থ ঢেউ রুখতে সমস্ত দেশবাসীকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ICMR। স্বাস্থ্য দফতরের পরিসখ্যান অনুসারে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৯১৩ জন। সেই সঙ্গে একদিনে ভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৩১৬ জন। পাশাপাশি একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। এর মধ্যে আট জনই কেরলের।
আরও পড়ুন: Covaxin সরবরাহে আপাতত নিষেধাজ্ঞা আরোপ বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার
অ্যাকটিভ আক্রান্তের সংখ্যা ১২,৫৯৭ জন। মারণ ভাইরাসে এখণও পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৫ লক্ষ ২১ হাজার ৩৫৮ জন। পজিটিভিটি রেট কমে হয়েছে ০.২৯ শতাংশ। এপ্রিল পড়তেই দেশে উঠে গেছে সকল করোনা বিধি।
কয়েকদিন আগেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক ১ এপ্রিল থেকে দেশজুড়ে কোভিড বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছে। তবে মাস্ক পরা এবং শারীরিক দূরত্ব বিধি মানার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। এবার করোনার দাপট কমার সঙ্গে সঙ্গেই দিল্লি এবং মহারাষ্ট্রে সহ প্রায় সবকটি শহরেই মাস্ক পরার নিয়ম শিথিল করা হয়েছে। তবে ভিড়ে সংক্রমণ রুখতে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
Read full story in English