/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/05/2-LEAD-10.jpg)
শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের হদিশ রাখতেই আরোগ্য সেতু এপ্লিকেশন ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্যবহারকারীদের যাবতীয় তথ্য ১৮০ দিন পরেই মুছে ফেলা হবে। আরোগ্য সেতু অ্যাপের ডেটা নলেজ শেয়ারিং-এর যে প্রটোকল সোমবার প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে এমনটাই জানানো হয়।
আরোগ্য সেতু অ্যাপটি ব্যবহার করার সময় ব্যবহারকারীর কন্টাক্ট, লোকেশন যাবতীয় তথ্য জমানো হয়। এমনটাই জানার পরেই বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। তারপরেই কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের তরফে রীতিমত প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়, "এনআইসি (ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টার) সেসমস্ত তথ্যই মজুত করছে যা শুধুমাত্র শারীরিক স্বাস্থ্যের সঙ্গেই সম্পর্কিত।"
বর্তমান প্রাইভেসি পলিসি অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট অ্যাপটি করোনা রোগী সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর ৬০দিন পর্যন্ত ডেটা সংরক্ষিত রাখতে পারে।অন্য ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে ৪৫ দিন অব্দি ডেটা জমা থাকে। কেন্দ্রীয় সরকার করোনা মোকাবিলায় যে তথ্য প্রযুক্তি কমিটি গঠন করেছে, তাদের সুপারিশ পেলে নতুন প্রটোকল লঞ্চ করা হবে। সেই প্রটোকল অনুযায়ী, এপটিতে ব্যবহারকারীর ডেটা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ১৮০ দিন পর্যন্ত থাকবে।
আইটি সচিব অজয় প্রকাশ সাহানে জানান, সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, স্বাস্থ্য বিভাগের তৈরি করে দেওয়া বিশেষ নজরদারি সিস্টেম যাতে বিভিন্ন রাজ্যের এই তথ্য জানতে পারে। সমস্ত নমুনা, আইসিএমআর-এর রেজাল্ট, এনআইসি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সব তথ্যের মধ্যে যাতে সমন্বয় রক্ষা করা যায়, তার জন্যই এই কর্মকাণ্ড।
কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্র অনুযায়ী, ৯.৫ কোটি দেশবাসী এই এপটি নিজেদের ফোনে ইনস্টল করেছেন। এই অ্যাপের মাধ্যমেই এনআইসি তথ্য সংগ্রহ করছে। এই তথ্য যেসব এজেন্সির সঙ্গে শেয়ার করা হচ্ছে তার তালিকাও তৈরি রাখা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের ন্যাশনাল ই গভর্নান্স ফাউন্ডেশন এর সিইও অভিষেক বৈদ্য জানিয়েছেন, এটা খুব ই পরিষ্কার যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের লক্ষ্য স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোভিড ১৯ এর জন্য তথ্য মজুত রাখা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেই সেই তথ্য মুছে ফেলা হবে।
এর আগে কেন্দ্রীয় বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল যে, এখনই প্রত্যেক অফিসার ও কর্মীকে আরোগ্য সেতু অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে নিজেদের মোবাইল ফোনে। অফিসে ঢোকার আগে মোবাইল ফোনে ওই অ্যাপে দেখে নিতে হবে তাঁদের স্ট্যাটাস। ওই অ্যাপ যদি ‘সেফ’ অথবা ‘লো রিস্ক’ দেখায় তবেই অফিসে যোগ দেওয়া যাবে। করোনা রোধে প্রত্যেক দেশবাসীকে এই অ্যাপ যাতে ব্যবহার করে তার জন্যও আবেদনও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের হদিশ রাখতেই আরোগ্য সেতু এপ্লিকেশন ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্যবহারকারীদের যাবতীয় তথ্য ১৮০ দিন পরেই মুছে ফেলা হবে। আরোগ্য সেতু অ্যাপের ডেটা নলেজ শেয়ারিং-এর যে প্রটোকল সোমবার প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে এমনটাই জানানো হয়।
আরোগ্য সেতু অ্যাপটি ব্যবহার করার সময় ব্যবহারকারীর কন্টাক্ট, লোকেশন যাবতীয় তথ্য জমানো হয়। এমনটাই জানার পরেই বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। তারপরেই কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের তরফে রীতিমত প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়, "এনআইসি (ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টার) সেসমস্ত তথ্যই মজুত করছে যা শুধুমাত্র শারীরিক স্বাস্থ্যের সঙ্গেই সম্পর্কিত।"
বর্তমান প্রাইভেসি পলিসি অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট অ্যাপটি করোনা রোগী সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর ৬০দিন পর্যন্ত ডেটা সংরক্ষিত রাখতে পারে।অন্য ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রে ৪৫ দিন অব্দি ডেটা জমা থাকে। কেন্দ্রীয় সরকার করোনা মোকাবিলায় যে তথ্য প্রযুক্তি কমিটি গঠন করেছে, তাদের সুপারিশ পেলে নতুন প্রটোকল লঞ্চ করা হবে। সেই প্রটোকল অনুযায়ী, এপটিতে ব্যবহারকারীর ডেটা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ১৮০ দিন পর্যন্ত থাকবে।
আইটি সচিব অজয় প্রকাশ সাহানে জানান, সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, স্বাস্থ্য বিভাগের তৈরি করে দেওয়া বিশেষ নজরদারি সিস্টেম যাতে বিভিন্ন রাজ্যের এই তথ্য জানতে পারে। সমস্ত নমুনা, আইসিএমআর-এর রেজাল্ট, এনআইসি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সব তথ্যের মধ্যে যাতে সমন্বয় রক্ষা করা যায়, তার জন্যই এই কর্মকাণ্ড।
কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্র অনুযায়ী, ৯.৫ কোটি দেশবাসী এই এপটি নিজেদের ফোনে ইনস্টল করেছেন। এই অ্যাপের মাধ্যমেই এনআইসি তথ্য সংগ্রহ করছে। এই তথ্য যেসব এজেন্সির সঙ্গে শেয়ার করা হচ্ছে তার তালিকাও তৈরি রাখা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের ন্যাশনাল ই গভর্নান্স ফাউন্ডেশন এর সিইও অভিষেক বৈদ্য জানিয়েছেন, এটা খুব ই পরিষ্কার যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের লক্ষ্য স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোভিড ১৯ এর জন্য তথ্য মজুত রাখা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেই সেই তথ্য মুছে ফেলা হবে।
এর আগে কেন্দ্রীয় বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল যে, এখনই প্রত্যেক অফিসার ও কর্মীকে আরোগ্য সেতু অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে নিজেদের মোবাইল ফোনে। অফিসে ঢোকার আগে মোবাইল ফোনে ওই অ্যাপে দেখে নিতে হবে তাঁদের স্ট্যাটাস। ওই অ্যাপ যদি ‘সেফ’ অথবা ‘লো রিস্ক’ দেখায় তবেই অফিসে যোগ দেওয়া যাবে। করোনা রোধে প্রত্যেক দেশবাসীকে এই অ্যাপ যাতে ব্যবহার করে তার জন্যও আবেদনও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।