/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/04/modi-biden.jpg)
করোনা দাপটের জেরে অক্সিজেন অভাবে ধুঁকছে ভারত। সেই প্রেক্ষাপটেও জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী, ওষুধ রফতানিতে বিধিনিষেধ তোলেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বজুড়ে এই বিষয়ে নিন্দার ঝড় শুরু হতেই টনক নড়েছে বাইডেন প্রশাসনের। মার্কিন বিদেশসচিব অ্যান্টনি ব্লিনকেন জানান যে ভারতের পরিস্থিতি নিয়ে তাঁরা উদ্বিগ্ন এবং বাড়তি সাহায্যের আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে।
একটি টুইটবার্তায় মার্কিন বিদেশসচিব লেখেন, "ভারতে করোনার এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আমরা তাঁদের পাশে দাঁড়াচ্ছি। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করার দিকে এগোচ্ছি। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সকলের জন্য আমরা ক্রমাগত বাড়তি সাহায্য দিয়ে যাব।"
Our hearts go out to the Indian people in the midst of the horrific COVID-19 outbreak. We are working closely with our partners in the Indian government, and we will rapidly deploy additional support to the people of India and India's health care heroes.
— Secretary Antony Blinken (@SecBlinken) April 25, 2021
এরপর হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভ্যানও ভারতের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। তিনি লেখেন, "ভারতে গুরুতর কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা আমাদের বন্ধুবান্ধব এবং অংশীদারদের সঙ্গে নিয়ে ভারতের এই মহামারীর সঙ্গে লড়াই করার জন্য আরও সরবরাহ এবং সহায়তা জোগানোর জন্য চব্বিশ চেষ্টা করে যাচ্ছি।"
The U.S. is deeply concerned by the severe COVID outbreak in India. We are working around the clock to deploy more supplies and support to our friends and partners in India as they bravely battle this pandemic. More very soon.
— Jake Sullivan (@JakeSullivan46) April 25, 2021
শনিবারই ভারতে ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের সাহায্য করার বিষয়ে চাপ বৃদ্ধি করে মার্কিন বণিক মহল, বিশিষ্ট ইন্দো-আমেরিকানরা। মার্কিন চেম্বার অফ কমার্সের আন্তর্জাতিক লেনদেন বিষয়ক প্রধান মাইরন ব্রিলিয়ান্ট একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ভারত-সহ গোটা বিশ্বে করোনা অতিমারীতে মৃত্যুমিছিলের জেরে মার্কিন বণিক মহল সরকারের কাছে আবেদন করছে, মজুত থাকা লক্ষ লক্ষ অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের ডোজ, এবং অন্যান্য় জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী দ্রুত ভারত, ব্রাজিল ও অন্য দেশগুলিতে রফতানি করা হোক।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন