এমএসপির গ্যারান্টির পাশাপাশি আরও ১১টি দাবিতে কৃষকদের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। এদিকে গত দু'দফার বৈঠকের পর ফের গতকাল কৃষক ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে আলোচনা হয়। বৃহস্পতিবার পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিং মান-এর উপস্থিতিতে কৃষক সংগঠন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী পীযূষ গোয়াল, অর্জুন মুন্ডা এবং নিত্যানন্দের মধ্যে তৃতীয় দফা আলোচনা চলে গভীর রাত পর্যন্ত।
বৃহস্পতিবার চণ্ডীগড়ে কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী এবং কৃষক ইউনিয়নগুলির মধ্যে আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকের পর কৃষক নেতা জগজিৎ সিং ডালেওয়াল বলেন, 'আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে চলবে। রবিবার পর্যন্ত কোনো ইতিবাচক ফল না পেলে পরবর্তী কৌশল নির্ধারণ করব' । এমএসপির গ্যারান্টির পাশাপাশি আরও ১১টি দাবিতে কৃষকদের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। এদিকে গত তিন দিনে ২ বার কৃষক ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে আলোচনা হয়। বৃহস্পতিবার গভীর রাত পর্যন্ত পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিং মান-এর উপস্থিতিতে কৃষক সংগঠন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী পীযূষ গোয়াল, অর্জুন মুন্ডা এবং নিত্যানন্দের মধ্যে তৃতীয় দফা আলোচনা চলে। এই কথোপকথনের সমাধান কী ছিল সে বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা বলেছেন যে কৃষক সংগঠন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে তৃতীয় দফায় ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। বৈঠক শেষে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার সন্ধ্যা ৬টায় পরবর্তী বৈঠক ডাকা হয়েছে। শুক্রবার রাত পর্যন্ত প্রায় পাঁচ ঘণ্টা ধরে চলা আলাপ-আলোচনার পর মুন্ডা বলেন, আমরা সবাই শান্তিপূর্ণভাবে বিষয়টির সমাধান করব।
আরও পড়ুন : <Manipur Violence: পুলিশ সুপারের অফিস ঘিরে চলল তাণ্ডব, বর্বোরোচিত হামলায় মৃত এক, বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা<
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কৃষক নেতা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা, পীযূষ গয়াল এবং নিত্যানন্দ রাইয়ের মধ্যে তৃতীয় দফা আলোচনা শুরু হয় তিন ঘণ্টা দেরিতে। বৈঠকে হাজির ছিলেন কৃষক নেতা জগজিৎ সিং ডালেওয়াল, সারওয়ান সিং পান্ধের এবং জার্নাইল সিং। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে তিনি বলেছেন যে আলোচনা 'সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে' অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং অচলাবস্থার অবসান ঘটাতে একটি সমাধান সূত্র মেলার বিষয়ে আশাব্যক্ত করেন তিনি
মান বলেছেন, '১৩-১৪টি দাবি নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে, আমি কেন্দ্রকে অনুরোধ করেছি হরিয়ানা সরকারকে (আন্তঃরাজ্য) সীমান্ত এলাকায় শান্তি বজায় রাখার নির্দেশ দিতে। ৮ ও ১২ ফেব্রুয়ারি শেষ দুই দফা আলোচনা নিষ্পত্তি হয়নি। বর্তমানে কৃষকরা পাঞ্জাব ও হরিয়ানার আন্তঃরাজ্য সীমান্তে তাদের বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে। অন্যান্য দাবির পাশাপাশি তিনি ফসলের ন্যূনতম মূল্য বৃদ্ধি ও ঋণ মুকুবের দাবি জানিয়েছেন'।
পরিশ্রমকে স্যালুট: < Pice hotel kolkata: বোনকে ‘মানুষ’ করতে প্রাণপাত দাদার, কলকাতার ফুটপাতে একা হাতে কঠিন লড়াই সাগরের >