Dog Head in Momos Factory: মোমো তৈরির কারখানার মিলল মরা কুকুরের টাটকা কাটা মাথা! তল্লাশি চালাতেই চোখ কপালে আধিকারিকদের

Dog Head in Momos Factory: মোমো তৈরির কারখানার মিলল মরা কুকুরের মাথা! তল্লাশি চালাতেই চোখ কপালে আধিকারিকদের। যাকে কেন্দ্র করে রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশ জুড়ে।

Dog Head in Momos Factory: মোমো তৈরির কারখানার মিলল মরা কুকুরের মাথা! তল্লাশি চালাতেই চোখ কপালে আধিকারিকদের। যাকে কেন্দ্র করে রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশ জুড়ে।

author-image
IE Bangla Tech Desk
আপডেট করা হয়েছে
New Update
Dog Head in Momos Factory

মোমো প্রেমীদের বুক কেঁপে উঠবে, তল্লাশিতে ফ্রিজে রাখা কুকুরের টাটকা কাটা মাথা!

Mohali Momos Factory Dog Head : মোমো তৈরির কারখানার মিলল মরা কুকুরের মাথা! তল্লাশি চালাতেই চোখ কপালে আধিকারিকদের।  

Advertisment

মোহালির একটি মোমো কারখানায় তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হল মরা কুকুরের মাথা। যাকে কেন্দ্র করে রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশ জুড়ে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে কারখানার শ্রমিকরা নিজেদের খাওয়ার জন্য কুকুরের মাথা এনে রেখেছিলেন।  

মোহালি থেকে এমন একটি ঘটনা সামনে এসেছে, যা শুনে আপনার রাতের ঘুম উড়ে যেতে পারে। গত কয়েক বছরে মোমোর প্রতি মানুষের উন্মাদনা হুহু করে বেড়েছে। এখন প্রতিটি রাস্তার ধার থেকে শুরু করে নামী রেস্তোরাঁ সব জায়গেই মোমোর বিক্রি আকাশছোঁয়া। চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারে এসেছে নানা স্বাদের মোমো। চকোলেট মোমো, গন্ধরাজ মোমো আরও কত কী! মোহালি থেকে সম্প্রতি যে ঘটনা সামনে এসেছে তা মোমো প্রেমীদের বুক কাঁপিয়ে দেবে। 

আসলে, মোহালির একটি ফাস্ট ফুড সেন্টারের  কারখানায় অভিযান চালানো হয়েছিল। কারখানার রেফ্রিজারেটরের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয় মরা কুকুরের কাটা মাথা।রবিবার (১৬ মার্চ) স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে পুরসভার একটি বিশেষ দল ওই মোমো কারখানায় তল্লাশি চালায়। অভিযানের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছিল, যেখানে দেখা গেছে যে পচে যাওয়া সবজি এবং নোংরা জল দিয়ে মোমো তৈরি করা হচ্ছে।

Advertisment

পৃথিবীর মাটি ছুঁয়েই উচ্ছ্বাসে ভাসলেন সুনিতা, আত্মবিশ্বাসে চমকে উঠল গোটা বিশ্ব!

ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে, এই কারখানাটি গত দুই বছর ধরে চলছে, যেখান থেকে প্রতিদিন ১০০ কেজি মোমো তৈরি করা হয় এবং বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। অভিযান চলাকালীন আধিকারিকরা ফ্রিজে কুকুরের কাটা মাথা দেখতে পান। কর্মকর্তারা স্পষ্ট করে বলেছেন যে খাবার তৈরিতে কুকুরের মাংস ব্যবহার করা হচ্ছিল না, তবে কারখানার শ্রমিকরা এটি তাদের নিজস্ব খাওয়ার জন্য রেখেছিলেন। কারখানার শ্রমিকরা মূলত নেপালের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। বর্তমানে, কুকুরটির মাথা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে, যাতে জানা যায় যে কুকুরের মাংস ফাস্ট ফুডে ব্যবহার করা হচ্ছিল কিনা।

momo